
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation (Islamic Foundation Bangladesh)
Explorez tous les épisodes de অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
Date | Titre | Durée | |
---|---|---|---|
15 Jul 2021 | 047 Muhammad || সূরা মুহাম্মদ | 00:15:17 | |
047 Muhammad || সূরা মুহাম্মদ . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Muhammad #মুহাম্মদ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
27 Apr 2021 | 006 Al-An'am || সূরা আল-আনআম | 01:25:26 | |
সূরা আল আনআম (আরবি ভাষায়: سورة الأنعام, "অর্থ পশু") মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬ নম্বর সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ১৬৫টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ২০টি। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরাতে আল্লাহর একত্ববাদ, পূণরুত্থান, জান্নাত এবং জাহান্নাম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। নাযিল হওয়ার উপলক্ষসূরাটির নাযিল হওয়ার সময়-কাল নির্ধারিত হয়ে যাওয়ার পর আমরা সহজেই এর প্রেক্ষাপটের দিকে দৃষ্টি ফেরাতে পারি। আল্লাহর রসূল যখন মানুষকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দেবার কাজ শুরু করেছিলেন। তারপর থেকে বারোটি বছর অতীত হয়ে গিয়েছিল। কুরাইশদের প্রতিবন্ধকতা, জুলুম ও নির্যাতন চরমে পৌঁছে গিয়েছিল। ইসলাম গ্রহণকারীদের একটি অংশ তাদের অত্যাচার নিপীড়নে অতিষ্ঠ হয়ে দেশ ত্যাগ করেছিল। তারা হাবশায় (ইথিওপিয়া) অবস্থান করছিল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহায্য-সমর্থন করার জন্য আবু তালিব বা হযরত খাদীজা কেউই বেঁচে ছিলেন না। ফলে সব রকমের পার্থিব সাহায্য থেকে বঞ্চিত হয়ে তিনি কঠোর প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে ইসলাম প্রচার ও রিসালতের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছিলেন। তার ইসলাম প্রচারের প্রভাবে মক্কায় ও চারপাশের গোত্রীয় উপজাতিদের মধ্য থেকে সৎ লোকেরা একের পর এক ইসলাম গ্রহণ করে চলছিল। কিন্তু সামগ্রিকভাবে সমগ্র জাতি ইসলামের অস্বীকার ও প্রত্যাখ্যানের ঝোঁক প্রকাশ করলেও তার পেছনে ধাওয়া করা হতো। তাকে তিরস্কার, গালিগালাজ করা হতো। শারীরিক দুর্ভোগ ও অর্থনৈতিক, সামাজিক নিপীড়নে তাকে জর্জরিত করা হতো। এ অন্ধকার বিভীষিকাময় পরিবেশে একমাত্র ইয়াসরবের দিক থেকে একটি হালকা আশার আলো দেখা দিয়েছিল। সেখানকার আওস ও খাযরাজ গোত্রের প্রভাবশালী লোকেরা এসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাতে বাই’আত করে গিয়েছিলেন। সেখানে কোন প্রকার অভ্যন্তরীণ বাধা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন না হয়েই ইসলাম প্রসার লাভ করতে শুরু করেছিল। কিন্তু এ ছোট্ট একটি প্রারম্ভিক বিন্দুর মধ্যে ভবিষ্যতের যে বিপুল সম্ভাবনা লুকিয়ে ছিল তা কোন স্থুলদর্শীর দৃষ্টিগ্রাহ্য হওয়া সম্ভবপর ছিল না। বাহ্যিক দৃষ্টিতে মনে হতো, ইসলাম একটি দুর্বল আন্দোলন। এর পেছনে কোন বৈষয়িক ও বস্তুগত শক্তি নেই। এর আহবায়কের পেছনে তার পরিবারের ও বংশের দুর্বল ও ক্ষীণ সাহায্য-সমর্থন ছাড়া আর কিছুই নেই। মুষ্টিমেয় অসহায় ও বিক্ষিপ্ত বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিই ইসলাম গ্রহণ করেছে। যেন মনে হয় নিজেদের জাতির বিশ্বাস, মত ও পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে তারা সমাজ থেকে এমনভাবে দূরে নিক্ষিপ্ত হয়েছে যেমন গাছের মরা পাতা মাটির ওপর ঝরে পড়ে। 006 Al-An'am || সূরা আল-আনআম অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # আনআম #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Dec 2023 | 109 Al-Kafirun || সূরা কাফিরুন | 00:00:54 | |
সূরা আল কাফিরুন (আরবি: سورة الكافرون) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৯ তম সূরা। সারাংশ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৬। মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সূরা কাফিরুন এবং সূরা ইখলাস ফজরের সুন্নতে এবং মাগরিব পরবর্তী সুন্নতে অধিক পরিমাণে পাঠ করতেন, মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, "সূরা 'কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন' কুরআনের এক চতুর্থাংশ"। সূরাটি সকল মুসলিমদের জন্যে উদাহরণ যে, কোন পরিস্থিতিতেই তারা শত্রুর সাথে আপসে যাবে না যা ইসলাম সমর্থন করেনা এবং এমন পরিস্থিতিতে তারা এই সূরার উপদেশ অনুসরণ করবে যা তাদের (অবিশ্বাসীদের) সম্পূর্ণভাবে হতাশ করবে।[১] অবতীর্ণের সময় ও স্থান সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়। এটির বিষয় এবং ঘটনা পরিষ্কার ভাবে স্থান, সময় ও পরিস্থিতিকে বুঝাতে সক্ষম রয়েছে। এটি ইসলামের উত্থানের মুহূর্তে অবতীর্ণ হয়েছে যখন সংখ্যায় অবিশ্বাসীদের তুলনায় মুসলিমরা সংখ্যালঘু এবং মুহাম্মদ প্রবল চাপের মধ্যে ছিলেন। অবিশ্বাসীরা তাকে তাদের ধর্মের (মূর্তিপূজা ও ইসলাম পরিপন্থী কার্যক্রম) পথে ডাকার চেষ্টা করলে তিনি কোনপ্রকার দ্বন্দ্ব ছাড়াই প্রত্যাখ্যান করেন এবং তাদের হতাশার মাঝে ফেলে দেন।[১] শানে নুযূল হযরত ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, ওলীদ ইবনে মুগীরা, আস ইবনে ওয়ায়েল, আসওয়াদ ইবনে আবুদল মোত্তালিব ও উমাইয়া ইবনে খলফ প্রমুখ মক্কার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কয়েকজন একবার রসূলুল্লাহ্ - এর কাছে এসে বললঃ আসুন, আমরা পরস্পরের মধ্যে এই শান্তি চুক্তি করি যে, এক বছর আপনি আমাদের উপাস্যদের এবাদত করবেন এবং এক বছর আমরা আপনার উপাস্যের এবাদত করব।[২] তাবরানীর রেওয়ায়েতে হযরত ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, কাফেররা প্রথমে পারস্পরিক শান্তির স্বার্থে রসূলুল্লাহ্ - এর সামনে এই প্রস্তাব রাখল যে, আমরা আপনাকে বিপুল পরিমাণে ধনৈশ্বর্য দেব, ফলে আপনি মক্কার সর্বাধিক ধনাঢ্য ব্যক্তি হয়ে যাবেন। আপনি যে মহিলাকে ইচ্ছা বিবাহ করতে পারবেন। বিনিময়ে শুধু আমাদের উপাস্যদেরকে মন্দ বলবেন না। যদি আপনি এটাও মেনে না নেন, তবে এক বছর আমরা আপনার উপাস্যের এবাদত করব এবং এক বছর আপনি আমাদের উপাস্যদের এবাদত করবেন।[৩] আবু সালেহ্-এর রেওয়ায়েতে হযরত ইবনে আব্বাস বলেনঃ মক্কার কাফেররা পারস্পরিক শান্তির লহ্ম্যে এই প্রস্তাব দিল যে, আপনি আমাদের কোন প্রতিমার গায়ে কেবল হাত লাগিয়ে দিন, আমরা আপনাকে সত্য বলব। এর পরিপ্রেহ্মিতে জিবরাঈল সূরা কাফিরূন নিয়ে আগমন করলেন। এতে কাফেরদের ক্রিয়াকর্মের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ এবং আল্লাহ্ তা'আলার অকৃতিম এবাদতের আদেশ আছে।[৪] বিষয়বস্তুর বিবরণ এখানে শুধুমাত্র ঐ সমস্ত কাফেরদেরকে বিশেষভাবে বুঝানো হয়েছে, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ জানতেন যে, তাদের কাফেররা মহানবী -এর কাছে যখন (নিরপেক্ষ সন্ধি) প্রস্তাব রাখল যে, এক বছর আমরা তোমার উপাস্যের ইবাদত করব এবং এক বছর তুমি আমাদের উপাস্যের ইবাদত করবে। প্রতি উত্তর থাকে, এটা কখনই সম্ভব নয় যে, আমি তাওহীদের পথ পরিত্যাগ করে শিরকের পথ অবলম্বন করে নেব; যেমন তোমরা চাচ্ছ। আর যদি আল্লাহ তোমাদের ভাগ্যে হিদায়াত না লিখে থাকেন, তাহলে তোমরাও তাওহীদ ও আল্লাহর উপাসনা থেকে বঞ্চিতই থাকবে। যদি তোমরা তোমাদের দ্বীন নিয়ে সন্তুষ্ট থাক এবং তা ত্যাগ করতে রাজী না হও, তাহলে আমিও নিজের দ্বীন নিয়ে সন্তুষ্ট, তা কেন ত্যাগ করব? (لَناَ أَعْمَالُناَ وَلَكُمْ أَعْمَالُكُمْ) অর্থাৎ, আমাদের কর্ম আমাদের এবং তোমাদের কর্ম তোমাদের জন্য। (আল ক্বাস্বাস ৫৫ আয়াত) (তাছাড়া তোমাদের কর্ম ভ্রষ্ট এবং আমার কর্ম শ্রেষ্ঠ। আর অন্যায়ের সাথে কোন আপোস নেই।)[৫] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Kafirun #কাফিরুন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla
| |||
29 Jul 2022 | 084 Al-Inshiqaq || সূরা ইনশিকাক | 00:03:36 | |
সূরা আল ইনশিকাক (আরবি ভাষায়: الانشقاق) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৮৪ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২৫; তবে এতে কোন রূকু তথা অনুচ্ছেদ নেই। সূরাটিতে ১টি সিজদাহ রয়েছে।[১] সূরা আল ইনশিকাক মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের اِنْشَقَّتْ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে, যার মূল হচ্ছে اِنْشَقَّاق (ফেঁটে যাওয়া); অর্থাৎ, যে সূরাটিতে الانشقاق (‘ইনশিকাক’) শব্দটি রয়েছে এটি সেই সূরা। Summary
The name of the chapter, Al-Inshiqaq, is a noun variously translated as "The Sundering", "The Bursting Asunder", "The Splitting Open", among others. This name comes from the first verse of the chapter which reads When the sky is rent asunder. The verse does not contain the word al-inshiqaq verbatim, but rather it contains a word of the same root. It is a reference to the destruction of the world at the end of days, which the chapter portend. Thematically, the chapter follows a day-of-judgement theme that is present in the preceding chapters, including Al-Infitar (the 82nd chapter) and Al-Mutaffifin (83rd). The chapter begins (verses 1 to 5) by mentioning events that will happen on the Day of Judgment, including the sundering of the sky and the flattening of all that is on earth. Verses 6 to 15 talk about the disparity between those who in that day will be "given [their] book in [their] right hand" and have a joyful reckoning, and those who will not. A series of oaths (verses 16—18) follows, and then another contrast between the fate of the believers and the unbelievers in the day of judgment. Revelation According to the Islamic tradition, Al-Inshiqaq was most likely revealed after the 82nd chapter Al-Infitar, and was chronologically one of the last of the Meccan surahs—chapters revealed before Muhammad's migration to Medina. Prostration According to the hadith, Muhammed was prostrated when reciting this chapter, particularly after the verse 21 which reads ... and that when the Quran is recited unto them, they do not prostrate? Therefore, most Islamic scholars consider this verse one of the 15 verses in the Quran where one prostrates after reciting it. In most copies of the Qur'an these are indicated by the symbol ۩. Most Maliki jurists consider it obligatory to prostrate after reciting the verse; Malik ibn Anas, the founder of the Maliki school, was a notable exception. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Inshiqaq #ইনশিকাক #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
26 Jan 2023 | 096 Al-Alaq || সূরা আলাক্ব | 00:02:13 | |
আল আলাক্ব (আরবি ভাষায়: العلق) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯৬ তম সূরা। সূরা আলাক্বের আয়াত সংখ্যা ১৯। এতে একটি রূকু রয়েছে। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান সূরা আলাক্ব মক্কায় অবতীর্ণ। এটি মক্কী সূরা হিসাবে পরিগণিত। এই সূরাটির দুটি অংশ পরিলক্ষ্য করা যায়। প্রথম অংশটি প্রথম আয়াত থেকে শুরু হয়ে পঞ্চম আয়াত অবধি বিস্তৃত। অত:পর দ্বিতীয় অংশটি ষষ্ঠ আয়াত থেকে শুরু হয়ে সূরার শেষ পর্যন্ত অর্থাৎ ১৯শ আয়াত অবধি বিস্তৃত। প্রথম অংশটি যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর অবতীর্ণ সর্বপ্রথম অহী এ ব্যাপারে উম্মাতে মুসলিমার আলেম সমাজের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ একমত। এ প্রসংগে ইমাম আহমাদ, বুখারী, মুসলিম ও অন্যান্য মুহাদ্দিসগণ অসংখ্য সনদের মাধ্যমে হযরত আয়েশা (রা:) থেকে যে হাদীসটি উদ্ধৃত করেছেন তা সর্বাধিক সহীহ হাদীস হিসেবে গণ্য। এ হাদীসে হযরত আয়েশা (রা:) নিজে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে ওহী শুরু হবার সম্পূর্ণ ঘটনা শুনে বর্ণনা করেছেন। এ ছাড়াও ইবনে আব্বাস (রা:),আবু মূসা আশ’আরী (রা:) ও সাহাবীগণের একটি দলও একথা বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর সর্বপ্রথম কুরআনের এই আয়াতগুলোই নাযিল হয়েছিল। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন হারম শরীফে নামায পড়া শুরু করেন এবং আবু জেহেল তাকে হুমকি দিয়ে তা থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে তখন দ্বিতীয় অংশটি নাযিল হয়। Summary
Main article: Muhammad's first revelation The first five verses of this sura are believed by some to be the first verses of the Qur'an claimed to be related by Muhammad. He received them while on a retreat in a mountain cave at Hira, just outside the city of Makkah in 610 CE. A few commentators disagree with this account, claiming that the first revelation was the beginning of surat al-Muddaththir or surat al-Fatiha, but theirs is a minority position. Moreover, the term ‘Insan’ which is translated to man or human appears 65 times in the Qur'an, applying to both sexes of mankind, a generic ‘man’.[4] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Alaq #আলাক্ব #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Dec 2023 | 111 Al-Masad || সূরা লাহাব | 00:00:46 | |
সূরা আল লাহাব (আরবি: سورة اﻟﻠﻬﺐ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১১ তম সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ৫ এবং সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। আবু লাহাবের আসল নাম ছিল আবদুল ওয্যা। সে ছিল আবদুল মোত্তালিবের অন্যতম সন্তান। গৌরবর্ণের কারণে তার ডাক নাম হয়ে যায় আবু লাহাব। কোরআন পাক তার আসল নাম বর্জন করেছে। কারণ সেটা মুশরিকসুলভ। এছাড়া "আবু লাহাব" ডাক নামের মধ্যে জাহান্নামের সাথে বেশ মিলও রয়েছে। সে রসূলুল্লাহ্ - এর কট্টর শত্রু ও ইসলামের ঘোর বিরোধী ছিল এবং রসূলুল্লাহ্ -কে কষ্ট দেয়ার প্রয়াস পেত। তিনি যখন মানুষকে ঈমানের দাওয়াত দিতেন, তখন সে সাথে সাথে যেয়ে তাকে মিথ্যাবাদী বলে প্রচার করত। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান এটি মাক্কি সূরা, বোখারী ও মুসলিম এর বর্ণনানুসারে, রসুল সঃ এর উপরে যখন অবতীর্ণ হয় "আর আপনি আপনার নিকটজনদেরকে ভীতি প্রদর্শন করুন" তখন তিনি সঃ সাফা পর্বতের চূড়ায় তার আত্মীয় স্বজনদেরকে সমবেত করে তাদেরকে আল্লাহ্র ভয় প্রদর্শন করেন। প্রতিউত্তরে আবু লাহাব কটাক্ষ করলে সূরাটির সুত্রপাত হিসাবে প্রথম তিন আয়াত অবতীর্ণ হয়। শানে নুযূল আল্লাহ্ একটি আয়াত অবতীর্ণ করলে রসূলুল্লাহ্ সাফা পর্বতে আরোহণ করে কোরাইশ গোত্রের উদ্দেশে "আবদে মানাফ" ও "আবদুল মোত্তালিব" ইত্যাদি নাম সহকারে ডাক দিলেন। এভাবে ডাক দেয়া তখন আরবে বিপদাশংকার লক্ষণ রূপে বিবেচিত হত। ডাক শুনে কোরাইশ গোত্র পর্বতের পাদদেশে একত্রিত হল। রসূলুল্লাহ্ বললেনঃ "যদি আমি বলি যে, একটি শত্রুদল ক্রমশঃই এগিয়ে আসছে এবং সকাল বিকাল যে কোন সময় তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়বে, তবে তোমরা আমার কথা বিশ্বাস করবে কি?" সবাই একবাক্যে বলে উঠলঃ "হাঁ, অবশ্যই বিশ্বাস করব।" অতঃপর তিনি বললেনঃ "আমি (শিরক ও কুফরের কারণে আল্লাহ্র পক্ষ থেকে নির্ধারিত) এক ভীষণ আযাব সর্ম্পকে তোমাদেরকে সতর্ক করছি।" একথা শুনে আবু লাহাব বললঃ "ধ্বংস হও তুমি, এজন্যেই কি আমাদেরকে একত্রিত করেছ?" অতঃপর সে রসূলুল্লাহ্ -কে পাথর মারতে উদ্যত হল। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সূরা লাহাব অবতীর্ণ হয়।[১] বাংলা অনুবাদঃ
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Masad #লাহাব #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla
| |||
19 Jan 2024 | 114 Al-Nas || সূরা নাস | 00:00:46 | |
সূরা আন-নাস (আরবি: سورة الناس; মানবজাতি) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১৪ তম এবং সর্বশেষ সূরা; এর আয়াত, অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬ এবং রূকু, তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আন-নাস মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে মক্কায় অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।[১] এর ছয় আয়াতে শয়তানের অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে আল্লাহর নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পূর্ববর্তী সূরা আল-ফালাককে একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত সুন্নত।[২]নামকরণ সূরা আল-ফালাক ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে।[৩][৪][৫] শানে নুযূল সূরা ফালাক ও পরবর্তী সূরা আন নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী রসূলুল্লাহ্ (সাঃ)- এর উপর জাদু করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। জিবরাঈল আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ইহু্দী জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসূলুল্লাহ্ লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন।[৬] হযরত আয়েশা থেকে বর্ণিত আছে, রসূলুল্লাহ্ - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। একদিন তিনি হযরত আয়েশা -কে বললেনঃ আমার রোগটা কি, আল্লাহ্ তা'আলা তা আমাকে বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে) দুব্যক্তি আমার কাছে আসল এবং একজন শিয়রের কাছে ও অন্যজন পায়ের কাছে বসে গেল। শিয়রের কাছে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্য জনকে বলল, তাঁর অসুখটা কি? অন্যজন বললঃ ইনি জাদুগ্রস্ত। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলঃ কে জাদু করেছে? উত্তর হল, ইহুদীদের মিত্র মুনাফিক লবীদ ইবনে আ'সাম জাদু করেছে। আবার প্রশ্ন হলঃ কি বস্তুতে জাদু করেছে? উত্তর হল, একটি চিরুনীতে। আবার প্রশ্ন হল, চিরুনীটি কোথায়? উত্তর হল, খেজুর ফলের আবরণীতে 'বির যরোয়ান' কূপে একটি পাথরের নিচে চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। অতঃপর রসূলুল্লাহ্ তিনি কূপে গেলেন এবং বললেনঃ স্বপ্নে আমাকে এই কূপই দেখানো হয়েছে। অতঃপর চিরুনীটি সেখান থেকে বের করে আনলেন।[৭] বাংলা অনুবাদ বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি মানুষের পালনকর্তার।মানুষের অধিপতির,মানুষের মা' বুদের,তার অনিষ্ট থেকে, যে কুমন্ত্রণা দেয় ও আত্মগোপন করে,যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে,জ্বিনের মধ্য থেকে অথবা মানুষের মধ্য থেকে। হাদিস
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Nas #নাস #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Apr 2021 | 013 Ar-Ra'd || সূরা আর-রাদ | 00:24:09 | |
আর-রাদ (আরবি: سورة الرعد, বজ্রনাদ) কুরআনের ১৩ তম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৪৩টি। আর-রাদ সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরার তেরো নম্বর (আরবী) আয়াতের বাক্যাংশের “আর্ রা’দ” শব্দটিকে এ সূরার নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ সূরায় “রাদ” উল্লেখিত হয়েছে বা “রা’দ”-এর কথা বলা হয়েছে। Summary
013 Ar-Ra'd || সূরা আর-রাদ অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #Ar-Ra'd #আর-রাদ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
07 Jan 2022 | 070 Al-Maarij || সূরা আল-মাআরিজ | 00:06:37 | |
সূরা আল-মাআরিজ (আরবি ভাষায়: المعارج) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৭০ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৪৪ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আল-মাআরিজ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণ এই সূরাটির তৃতীয় আয়াতের ذِي الْمَعَارِجِ বাক্যাংশের الْمَعَارِجِ অংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে المعارج (‘মাআরিজ’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। বিবরণ কাফেররা কিয়ামত, আখেরাত এবং দোযখ ও বেহেশত সম্পর্কিত বক্তব্য নিয়ে বিদ্রুপ ও উপহাস করতো এবং মুহাম্মদকে এই মর্মে চ্যালেঞ্জ করতো যে, তুমি যদি সত্যবাদী হয়ে থাকো আর তোমাকে অস্বীকার করে আমরা জাহান্নামের শাস্তিলাভের উপযুক্ত হয়ে থাকি তাহলে তুমি আমাদেরকে যে কিয়ামতের ভয় দেখিয়ে থাকো তা নিয়ে এসো। যে কাফেররা এসব কথা বলতো এ সূরায় তাদের সতর্ক করা হয়েছে এবং উপদেশ বাণী শোনানো হয়েছে। তাদের এ চ্যালেঞ্জের জবাবে এ সূরার গোটা বক্তব্য পেশ করা হয়েছে। সূরার প্রথমে বলা হয়েছে, "প্রার্থনাকারী শাস্তি প্রার্থনা করছে। মুহাম্মদের দাওয়াত অস্বীকারকারীর ওপর সে শাস্তি অবশ্যই পতিত হবে। আর যখন আসবে তখন কেউ তা প্রতিরোধ করতে পারবে না। তবে তার আগমন ঘটবে নির্ধারিত সময়ে। আল্লাহর কাজে দেরি হতে পারে। কিন্তু তার কাছে অবিচার হবেনা। কিন্তু আমি দেখছি তা অতি নিকটে"। পরিশেষে মক্কার কাফেরদের সাবধান করা হয়েছে - "যারা মুহাম্মদকে বিদ্রুপ ও উপহাস করত। তাদেরকে বলা হয়েছে "যদি তোমরা তাকে না মানো তাহলে আল্লাহ অন্যদেরকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। মুহাম্মদ এই বলে উপদেশ দেয়া যেন তিনি এসব উপহাস- বিদ্রুপের তোয়াক্কা না করেন। এরা যদি কিয়ামতের লাঞ্ছনা দেখার জন্যই জিদ ধরে থাকে তাহলে তাদেরকে এ অর্থহীন তৎপরতায় লিপ্ত থাকতে দিন। তারা নিজেরাই এর দুঃখজনক পরিণতি দেখতে পাবে।" . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Maarij #আল-মাআরিজ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 040 Ghafir || সূরা আল-মু'মিন | 00:34:04 | |
040 Ghafir || সূরা আল-মু'মিন . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Ghafir #আল-মু'মিন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
18 Jul 2021 | 053 An-Najm || সূরা আন-নাজম | 00:09:56 | |
সূরা আন-নাজম (আরবি ভাষায়: النّجْم) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫৩ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬২ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আন-নাজম মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণএই সূরাটির প্রথম শব্দ وَالنَّجْمِ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরাটি النّجْم (‘নাজম’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে এটি সেই সূরা। . শানে নুযূল নাযিল হওয়ার সময়-কাল সম্পর্কে এ বিস্তারিত আলোচনা থেকে কিরূপ পরিস্থিতিতে এ সূরাটি নাযিল হয়েছিল তা জানা যায়। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নবুওয়াত লাভের শুরু থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত শুধু ব্যক্তিগত যোগাযোগ এবং বিশেষ বিশেষ বৈঠকেই আল্লাহর বাণী শুনিয়ে মানুষকে আল্লাহর দীনের দিকে আহবান জানিয়ে আসছিলেন। এ সুদীর্ঘ সময়ে তিনি কখনো কোন জনসমাবেশে কুরআন শোনানোর সুযোগ পাননি। কাফেরদের চরম বিরোধীতাই ছিল এ প্রধান অন্তরায়। তাঁর ব্যক্তিত্ব ও প্রচারণমূলক তৎপরতায় কিরূপ প্রচণ্ড আকর্ষণ এবং কুরআন মজীদের আয়াতসমূহে কি সাংঘাতিক প্রভাব আছে তারা খুব ভাল করেই জানতো। তাই তাদের চেষ্টা ছিল তারা নিজেরাও এ বাণী শুনবে না, অন্য কাউকেও শুনতে দিবে না এবং তাঁর বিরুদ্ধে নানা রকমের ভুল বুঝাবুঝি সৃষ্টি করে শুধু নিজেদের মিথ্যা প্রচার প্রোপাগাণ্ডা জোরে তাঁর এ আন্দোলনকে দমিয়ে দেবে। এ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য একদিকে তারা বিভিন্ন স্থানে একথা ছড়িয়ে বেড়াচ্ছিলো যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিভ্রান্ত ও বিপথগামী হয়েছেন এবং লোকদেরকে পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা চালাচ্ছিল। অপরদিকে তাদের স্থায়ী কর্মপন্থা ছিল এই যে, নবী (সা) যেখানেই কুরআন শোনানোর চেষ্টা করতেন সেখানেই হট্টগোল, চিৎকার হৈ হল্লা শুরু করিয়ে দিতে হবে যাতে যে কারণে তাঁকে পথভ্রষ্ট ও বিভ্রান্ত লোক বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে জানতে তা যেন লোকে আদৌ জানতে না পারে। এ পরিস্থিতিতে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদিন পবিত্র হারাম শরীফের মধ্যে কুরাইশদের একটি বড় সমাবেশে হঠাৎ বক্তৃতা করতে দাঁড়ালেন। সূরা নাজম আকারে এখন যে সূরাটি আমাদের সামনে বর্তমান, আল্লাহর পক্ষ থেকে রসূলের (সা) মুখে তা বক্তৃতা আকারে পরিবেশিত হলো। এ বাণীর প্রচণ্ড প্রভাবে অবস্থা দাঁড়ালো এই যে, তিনি তা শুনাতে আরম্ভ করলে এর বিরুদ্ধে বিরেধীদের হট্টগোল ও হৈ -হল্লা করার খেয়ালই হলো না। আর শেষের দিকে তিনি যখন সিজদা করলেন তখন তারাও সিজদা করলো। পরে তারা এই ভেবে অত্যন্ত বিচলিত বোধ করলো যে, আমরা একি দুর্বলতা দেখিয়ে ফেললাম। এজন্য লোকজনও তাদেরকে এ বলে তিরস্কার করলো যে, এরা অন্যদের এ বাণী শুনতে নিষেধ করে ঠিকই কিন্তু আজ তারা কান পেতে তা শুধু শুনলো না, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে সিজদাও করে বসলো। অবশেষে তারা এ মর্মে মিথ্যা অপবাদ রটায় যে, আরে মিয়া, আমরা তো () কথাটির পর মুহাম্মাদ (সা) মুখ থেকে ——–( এরা সব উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন দেবী। তাদের শাফায়াতের আশা অবশ্যই করা যায়) কথাটি শুনেছিলাম। তাই আমরা মনে করেছিলাম যে, মুহাম্মাদ (সা) আমাদের পথে ফিরে এসেছে। অথচ তারা যে কথাটি শুনতে পেয়েছে বলে দাবী করেছিলো, এ সমগ্র সূরাটির পূর্বাপর প্রেক্ষিতের মধ্যে তা কোথাও খাটে না। এ ধরনের একটি উদ্ভট বাক্যের সাথে এ সূরার মিল খুঁজে পাওয়া একমাত্র কোন পাগলের পক্ষেই সম্ভব। (বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন তাফহীমূল কুরআন, আল -হাজ্জ, টীকা -৯৬ থেকে ১০১) । . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #An-Najm #আন-নাজম #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
18 Jul 2021 | 055 Ar-Rahman || সূরা আর-রাহমান | 00:12:25 | |
সূরা আর রহমান (আরবি: الرحمن) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫৫ তম সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৭৮ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আর রহমান মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।[১][২] এই সূরায় জ্বীন ও মানব জাতিকে উদ্দেশ্য করে বারবার প্রশ্ন করা হয়েছে, "অতএব, তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করবে?" এ আয়াতটি ৩১ বার রয়েছে। . শিরোনামএই সূরার শিরোনাম, যেটি সূরার প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে যার অর্থ “পরম দয়াময় আল্লাহ”। এ সূরার মধ্যে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আল্লাহ তা’আলার রহমতের পরিচায়ক গুণাবলী ও তার বাস্তব ফলাফলের উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যান্য সূরার মত এটিও (সূরা তওবা ব্যতীত) "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি) দিয়ে শুরু করা হয়েছে। . নাযিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতমুহাম্মাদ (সাঃ)কর্তৃক নবুয়াত লাভের পর মক্কার কাফেররা ইসলাম সম্পর্কে কৌতূহলী হয়। তারা আল্লাহ নামটির সঙ্গে পরিচিত ছিল। কিন্তু আল্লাহ’র অন্যান্য নাম যেমন ‘রাহমান’ সম্পর্কে অবহিত ছিল না। তারা যে সকল মূর্তির পূজা করতো সেগুলোর একাধিক নাম ছিল না। আল্লাহ’র গুণবাচক নাম ‘রাহমান’ শুনে তারা বলাবলি করতো ওয়া মা রাহমান, অর্থাৎ “রাহমান আবার কী?” এ সূরা নাজিলের মাধ্যমে আল্লাহ’র ‘রাহমান’ নামের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করা হয়েছে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Ar-Rahman #আর-রাহমান #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
08 Dec 2023 | 108 Al-Kawthar || সূরা কাওসার | 00:00:30 | |
সূরাতুল কাউসার (আরবি: سورة الكوثر) মুসলিমদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৮ম সূরা।[১] এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩টি। কুরআনের সংক্ষিপ্ততম সূরা, যা দশটি শব্দ এবং বিয়াল্লিশটি অক্ষর নিয়ে গঠিত এবং পবিত্র কুরআনের ক্রমানুসারে সুরা আল-মাউনের পরে এবং সূরা আল-কাফিরুনের পূর্বে রয়েছে।[২] আল-কাউসার ত্রিশতম পারায় অবস্থিত এবং মুহাম্মদ হাদি মারেফাতের মতে নাজিলের ক্রমানুসারে এর অবস্থান ১৫তমের দিকে যা ইবনে আব্বাসের বর্ণনার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। ইবনে ইসহাকের মতে, এটি পূর্ববর্তী "মাক্কী সূরা", যা মক্কায় ইসরা ও মিরাজের কিছু আগে নাজিল হয়েছিল বলে মনে করা হয়। সূরাটি নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উপর আল্লাহর অনুগ্রহের কথা বলে। জান্নাতের অন্যতম নদী বা ঝর্ণা আল-কাওসার,[৩] তার সম্পর্কে আবদুল্লাহ বিন ওমর বলেন: আল্লাহর রসূল বলেছেন: "আল-কাউসার জান্নাতের একটি নদী, তার পাড় সোনার এবং তার গৌরব এলম ও নীলকান্তমণির চেয়ে উত্তম গন্ধ কস্তুরীর চেয়ে ভাল এবং এর পানি বরফের চেয়ে সাদা এবং মধুর চেয়েও মিষ্টি।"[৪] নামকরণ এই সুরার নাম টি এর প্রথম আয়াত থেকে উদ্ভূত। "কাওসার" শব্দটি কুরআনে একবারই ব্যবহৃত হয়েছে। আল-কাওসার প্রথম আরবি অর্থ "প্রাচুর্য" এর কবিতায় ব্যবহৃত হয়।[৫] রাঘেব ইস্পাহানি তার বই দ্য বুক অব সিংগুলারিটিজে "প্যারাডাইস ক্রিক" শব্দ দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন, যে এটি নবী মুহাম্মাদের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উপরের আল্লাহ বিরাট কল্যাণ ও অনুগ্রহ।[৬] মাজমাই আল-বাহরাইন এবং আবু মনসুর 'আব্দ আল-মালিক আল-সা'লাবির ফিকহ-এ তারিহির অর্থ "কল্যাণের প্রভু"।[৭][৮] আল-আরবের ইবনে মাঞ্জুরী কাওসারের অর্থকে "সবকিছুতে ভাল" বলে মনে করেন এবং কাওসারের বিভিন্ন অর্থ ও ব্যাখ্যা প্রকাশ করেন। আল-কামুস আল-মুহিয়াত ফিরুজাবাদী আল-কাওসার অর্থ "প্রচুর পরিমাণে" এবং "খাঁড়ি" বা "করুণাময় মানুষ" এর মতো অন্যান্য অর্থকে বুঝিয়েছেন।[৯] যদিও ইবনে আশুর, একজন সুন্নি তাফসিরবিদ, শুধুমাত্র সূরার নামকে "কাওসার" বলে মনে করেন।[১০] শানে নুযূল যে ব্যক্তির পুত্রসন্তান মারা যায়, আরবে তাকে নির্বংশ বলা হয়। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পুত্র আল-কাসেম আথবা ইবরাহীম যখন শৈশবেই মারা গেলেন, তখন কাফেররা তাকে নির্বংশ বলে উপহাস করতে লাগল।[১১] ওদের মধ্যে 'আস ইবনে ওয়ায়েলের' নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তার সামনে রসূলুল্লাহ্ -এর কোন আলোচনা হলে সে বলতঃ আরে তার কথা বাদ দাও, সে তো কোন চিন্তারই বিষয় নয়। কারণ, সে নির্বংশ। তার মৃত্যু হয়ে গেলে তার নাম উচ্চাচরণ করারও কেউ থাকবে না। এর পরিপ্রেক্ষিতে সূরা আল কাওসার অবতীর্ণ হয়। বিষয়বস্তুর বিবরণ সারকথা, পুত্রসন্তান না থাকার কারণে কাফেররা রসূলুল্লাহ্ (সা.) -এর প্রতি দোষরোপ করত আথবা অন্যান্য কারণে তার প্রতি ধৃষ্টতা প্রদর্শন করত। এরই প্রেক্ষাপটে সূরা কাউসার অবতীর্ণ হয়। এতে দোষরোপের জওয়াব দেয়া হয়েছে যে, শুধু পুত্রসন্তান না থাকার কারণে যারা রসূলুল্লাহ্ (সা.)-কে নির্বংশ বলে, তারা তার প্রকৃত মর্যাদা সম্পর্কে বে-খবর। রসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর বংশগত সন্তান-সন্ততিও কেয়ামত পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে, যদিও তা কন্যা-সন্তানের তরফ থেকে হয়। অনন্তর নবী আধ্যাত্নিক সন্তান অর্থাৎ, উম্মত তো এত অধিকসংখ্যক হবে যে, পূর্ববর্তী সকল নবীর উম্মতের সমষ্টি অপেহ্মাও বেশি হবে। এছাড়া এ সূরায় রসূলুল্লাহ্ (সা.) যে আল্লাহ্ তা'আলার কাছে প্রিয় ও সম্মানিত তাও তৃতীয় আয়াতে বিবৃত হয়েছে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Kawthar #কাওসার #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla
| |||
27 Apr 2021 | 010 Yunus || সূরা ইউনুস | 00:47:45 | |
সূরা ইউনুস (আরবি ভাষায়: سورة يونس) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের দশম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১০৯ টি। এই সূরাটিতে কোরাআন পাক ও ইসলামের মৌলিক উদ্দেশ্যাবলী- তওহীদ, রিসালাত, আখিরাত ইত্যাদি বিষয়ের যথার্থতা বিশ্বচরাচর এবং তার মধ্যকার পরিবর্তন-পরিবর্তনশীল ঘটনাবলীর মাধ্যমে প্রমাণ দেখিয়ে ভালো করে বোধগম্য করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সাথে সাথে কিছু উপদেশমূলক, ঐতিহাসিক ঘটনাবলী এবং কাহিনীর অবতারণা করে সে সমস্ত লোকদেরকে সতর্ক করা হয়েছে যারা আল্লাহ্ তাআলার এ সব প্রকাশ্য নিদর্শনসমূহের উপর একটু চিন্তা করে না। ব্যাখ্যাএই সূরার দ্বিতীয় আয়াতে রয়েছে মুশরেকদের একটি সন্দেহ ও প্রশ্নের উত্তর। সন্দেহটি ছিলো এই যে, কাফেররা তাদের মূর্খতার দরুণ সাব্যস্ত করে রেখেছিল যে, আল্লাহ্ তাআলার পক্ষ থেকে যে নবী বা রসূল আসবেন তিনি মানুষ হবেন না বরং তিনি মানুষ না হয়ে ফেরেশতা হওয়াটাই উচিত। কোরাআন পাক বিভিন্ন জায়গায় তাদের এই ভ্রান্ত ধারণার উত্তর বিভিন্ন প্রকারে দিয়েছেন। এক আয়াতে এরশাদ হয়েছেঃ “যমীনের উপর যদি ফেরেশতারা বাস করতো, তাহলে আমি তাদের জন্য কোন ফেরেশতাকেই রসূল বানিয়ে পাঠাতাম।” যার মূল কথা হলো এই যে, রেসালাতের উদ্দেশ্য ততহ্মণ পর্যন্ত পূর্ণ হবে না, যতহ্মণ পর্যন্ত না রসূল এবং যাদের মধ্যে রসূল পাঠানো হচ্ছে এই দুয়ের পারস্পরিক সম্পর্ক থাকে। 010 Yunus || সূরা ইউনুস অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # ইউনুস #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
12 Apr 2022 | 078 An-Naba || সূরা আন-নাবা | 00:05:52 | |
সূরা আন নাবা (আরবি ভাষায়: النّبا) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৭৮ তম সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৪০ এবং এর রূকুর সংখ্যা ০২ টি। সূরা আন নাবা মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণসূরার দ্বিতীয় আয়াতের عَنِ النَبَاِ الْعَظِيمِ বাক্যাংশের ‘আন নাবা’ শব্দটিকে এর নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। আর এটি কেবল নামই নয় , এই সূরার সমগ্র বিষয়বস্তুর শিরোনামও এটিই। কারণ নাবা মানে হচ্ছে কিয়ামত ও আখেরাতের খবর। আর এই সূরায় কিয়ামত ও আখেরাতের খবরের ওপরই সমস্ত আলোচনা কেন্দ্রীভূত করা হয়েছে। Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #An-Naba #আন-নাবা #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
25 Apr 2021 | 002 Al-Baqara || সূরা আল-বাকারা | 02:52:35 | |
আল বাকারা (আরবি ভাষায়: سورة البقرة) মুসলমানদের পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের দ্বিতীয় সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ২৮৬ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ৪০ টি। আল বাকারা সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। Summary
Islamic Foundation Bangladesh 002 Al-Baqara Quran Recite with Bengali Translantion #Islam #Quran # Baqara #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 Feb 2023 | 098 Al-Bayyin || সূরা বাইয়্যিনাহ | 00:02:22 | |
সূরা আল বাইয়্যিনাহ (আরবি: سورة البينة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯৮ নম্বর সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৮ টি এবং এর রূকু ১টি। আল বাইয়্যিনাহ সূরাটি মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। Summary
প্রথম আয়াতে রসূলুল্লাহ্-এর আবির্ভাবের পূর্বে দুনিয়াতে কুফর, শিরক, ও মূর্খতার ঘোর অন্ধকারের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, এহেন সর্বগ্রাসী অন্ধকার দূর করার জন্যে একজন পারদর্শী সংস্কারক প্রেরণ করা ছিল অপরিহার্য। রসূলুল্লাহ্ -এর জন্ম ও আবির্ভাবের পূর্বে আহ্লে-কিতাবরা সবাই তার নবুওয়তের ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করত। কেননা, তাদের ঐশীগ্রন্থ তৌরাত ও ইঞ্জীলে রসূলুল্লাহ্ -এর নবুওয়ত, তার বিশেষ গুণাবলী ও তার প্রতি কোরআন অবতরন সম্পর্কে সুস্পষ্ট বর্ণনা ছিল। তাই ইহুদী ও খ্রীষ্টানদের মধ্যে এ ব্যাপারে কোন বিরোধ ছিল না যে, শেষ যমানার নবী ও রসূল হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা আগমন করবেন, তার প্রতি কোরআন নাযিল হবে এবং তার অনুসরণ সবার জন্যে অপরিহার্য হবে। “ আহ্লে কিতাবরা রসূলুল্লাহ্ -এর আবির্ভাবের পূর্বে তাঁর আগমনের অপেক্ষায় ছিল এবং যখন মুশরেকদের সাথে তাদের মোকাবেলা হত, তখনই তাঁর মধ্যস্থতায় আল্লাহ্ তাআলার কাছে বিজয় কামনা করে দোয়া করত যে, শেষ নবীর বরকতে আমাদের দান করা হোক। ” অথবা তারা মুশরিকদেরকে বলতঃ “ তোমরা আমাদের বিরুদ্ধে শক্তি পরীক্ষা করছ বটে, কিন্তু সত্বরই একজন রসূল আসবেন, যিনি তোমাদেরকে পদানত করবেন। আমরা তাঁর সাথে থাকব, ফলে আমদেরই বিজয় হবে। ” রসূলুল্লাহ্ -এর আগমনের পূর্বে আহ্লে-কিতাবরা সবাই তার নবুওয়ত সম্পর্কে অভিন্ন মত পোষণ করত, কিন্তু যখন তিনি আগমন করলেন, তখন তারা অস্বীকার করতে লাগল। কোরআনেরও অন্য এক আয়াতে এ সম্পর্কে বলা হয়েছেঃ “ তাদের কাছে যখন পরিচিত রসূল, সত্যধর্ম অথবা কোরআন আগমন করল, তখন তারা কুফর করতে লাগল। ” আলোচ্য আয়াতে এ বিষয়টি এভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, আশ্চর্যের বিষয়, রসূলের আগমন ও তাকে দেখার পূর্বে তো তাদের মধ্যে তার সম্পর্কে কোন মতবিরোধ ছিল না; সবাই তার নবুওয়ত সম্পর্কে একমত ছিল, কিন্তু যখন সুস্পষ্ট প্রমাণ অর্থাৎ শেষনবী আগমন করলেন, তখন তাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়ে গেল। কেউ কেউ বিশ্বাস স্থাপন করে মুমিন হল এবং অনেকেই কাফের হয়ে গেল।[১] সবশেষে পরিষ্কারভাবে বলে দেয়া হয়েছে, যেসব আহ্লি কিতাব ও মুশরিক এই রসূলকে মেনে নিতে অস্বীকার করবে তারা নিকৃষ্টতম সৃষ্টি। তাদের শাস্তি চিরস্তন জাহান্নাম। আর যারা ঈমান এনে সৎ কর্মের পথ অবলম্বন করবে এবং দুনিয়ায় আল্লাহ্কে ভয় করে জীবন যাপন করবে তারা সর্বোত্তম সৃষ্টি। তারা চিরকাল জান্নাতে থাকবে। এই তাদের পুরস্কার।[২] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Bayyin #বাইয়্যিনাহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
02 Dec 2022 | 090 Al-Balad || সূরা বালাদ | 00:02:13 | |
সূরা আল-বালাদ (আরবি: البلد al-balad, নগরী, দেশ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯০ তম সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২০ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আল-বালাদ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণ এই সূরাটির প্রথম আয়াতের َآ اٌقْسِمُ بِهآذَا الْبَلَدِ বাক্যাংশের الْبَلَدِ শব্দটি অনুসারে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে البلد (‘বালাদ’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা।[১] সারমর্ম
শানে নুযূলবিষয়বস্তু ও লেখনী থেকে ধারণা করা যায় এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ প্রথম সূরাগুলোর একটি।[৩] তবে সূরাটিতে এমন ইঙ্গিত পাওয়া যায় যা থেকে মনে হয় এটি এমন এক সময়ে নাযিল হয়েছিল যখন মক্কার অবিশ্বাসী গোষ্ঠীভুক্ত মানুষেরা মুহাম্মদের বিরুদ্ধে তাদের বিরোধ ঘোষণা করেছিল এবং তার উপর অত্যাচার করাকে আইণতঃ সিদ্ধ বলে স্থাপন করে নিয়েছিল। বিষয়বস্তুর বিবরণ সাইয়ীদ আবুল আল মওদুদি (মৃত্যু ১৯৭৯) বর্ণিত তাফসীর তাফহিম আল-কুরআনে উল্লেখ রয়েছে, এই সুরার মূল উদ্দেশ্য পৃথিবীতে মানুষের প্রকৃত অবস্থান সম্পর্কে বর্ণনা দেওয়া। আর এ কথা জানানো যে, সৃষ্টিকর্তা মানুষের সামনে ভালো ও খারাপ দুই পথের দিশা দেখিয়েছেন এবং কোন পথটি সঠিক এবং অনুসরণীয় সেটি বিবেচনা করার ক্ষমতা প্রদান করেছেন। এখন এটি মানুষের সিদ্ধান্ত যে সে কোন পথটি বেছে নেবে। সে কি সৎকর্ম করে প্রকৃত সুখী হবে নাকি অপকর্মে লিপ্ত হয়ে ধ্বংসের পথে অগ্রসর হবে। প্রথমত যেই মক্কায় মক্কাবাসীদের দ্বারা মুহম্মদ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল, সেই মক্কাকে সত্যের সাক্ষী হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই পৃথিবী মানুষের জন্য বিশ্রাম ও স্বাচ্ছন্দ্যের জায়গা নয়, যেখানে মানুষ আনন্দ-উল্লাসপূর্ণ জীবনযাপন করবে। বরং তিনি মানুষকে কঠোর পরিশ্রম ও সংগ্রামের জন্য সৃষ্টি করেছেন। যদি এই কথাটি সূরা নাজমের ৩৯ নম্বর আয়াতেও রয়েচে (লাইসা লিল ইনসানি ইল্লা মা সা'আ আর এই যে মানুষের জন্য কিছুই থাকবে না যার জন্য সে চেষ্টা না করে)। এ বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায় যে, এই পৃথিবীতে মানুষের ভবিষ্যত তার পরিশ্রমের উপর নির্ভর করে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Balad #বালাদ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Apr 2021 | 018 Al-Kahf || সূরা আল-কাহফ | 00:43:45 | |
আল কাহফ (আরবি ভাষায়: الكهف) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১৮ তম সূরার আয়াত সংখ্যা ১১০ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১২ টি। আল কাহফ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরায় কোরাইশদের তিনটি প্রশ্নের কথা এবং প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। এই সূরায় হযরত মুসা এবং হযরত খিযির এর ঘটনাটিও বর্ণনা করা হয়েছে। বৈশিষ্ট্যমুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী ও মুসনাদে আহমদে হযরত আবুদ্দারদা থেকে বর্ণিত আছে যে, যে ব্যক্তি সূরা কাহ্ফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে, সে দাজ্জালের ফেৎনা থেকে নিরাপদ থাকবে। মুসনাদে আহমদে হযরত সাহ্ল ইবনে মু'আযের রেওয়ায়েতে আছে যে, রসূলুল্লাহ্ বলেনঃ যে ব্যক্তি সূরা কাহ্ফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে, তার জন্যে তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায় এবং যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরা পাঠ করে, তার জন্যে যমীন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়। রূহুল-মা'আনীতে হযরত আনাস -এর বর্ণিত রসূলুল্লাহ্ বলেনঃ সূরা কাহফ সম্পূর্ণটুকু এক সময় নাযিল হয়েছে এবং সত্তর হাজার ফেরেশতা এর সঙ্গে আগমন করেছেন। এতে এর মাহাত্ম্য প্রকাশ পায়। 018 Al-Kahf || সূরা আল-কাহফ অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # AlKahf #আলকাহফ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
12 Apr 2023 | 103 Al-Asr || সূরা আছর | 00:00:35 | |
সূরা আছর মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৩ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩ টি। সূরা আছর কুরআনের একটি সংক্ষিপ্ত সূরা তবে মুসলামানদের কাছে এটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ সূরা এবং অনেক মুসলমান মনে করে মানুষ এ সূরাটিকেই চিন্তা ভাবনা সহকারে পাঠ করলে তাদের ইহকাল ও পরকাল সংশোধনের জন্যে যথেষ্ট হয়ে যায়। সূরার বক্তব্য অনুসারে এ সূরায় স্রষ্টা যুগের কসম করে বলেছেন যে, মানবজাতি অত্যন্ত হ্মতিগ্রস্ত এবং এই হ্মতির কবল থেকে কেবল তারাই মুক্ত, যারা চারটি বিষয় নিষ্ঠার সাথে পালন করে - ঈমান বা স্রষ্টার প্রতি বিশ্বাস, সৎকর্ম, অপরকে সত্যের উপদেশ এবং ধর্য্য রাখার উপদেশ দান।[১] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান মুজাহিদ , কাতাদাহ ও মুকাতিল একে মাদানী বলেছেন । কিন্তু মুফাসসিরগণের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ একে মক্কী সূরা হিসেবে গণ্য করেছেন। আর এই সূরার বিষয়বস্তু সাক্ষ্য দেয় , এটি মক্কী যুগেরও প্রাথমিক পর্যায়ে নাযিল হয়ে থাকবে। সে সময় ইসলামের শিক্ষাকে সংক্ষিপ্ত ও অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী বাক্যের সাহায্যে বর্ণনা করা হতো। এভাবে শ্রোতা একবার শুনার পর ভুলে যেতে চাইলেও তা আর ভুলতে পারতো না এবং আপনা আপনি লোকদের মুখে তা উচ্চারিত হতে থাকতো। শানে নুযূল ওলীদ ইবনে মুগিরা,আস ইবনে ওয়াইল, আসওয়াদ ইবনে মুত্তালিব প্রমুখ মুশরিক বলত যে , মুহাম্মদ অবশ্যই ক্ষতির মধ্যে রয়েছে । এ পরিপ্রেক্ষিতে (তাদের কথার অসারতা প্রমাণ করে) আল্লাহ তা'আলা সূরাটি নাযিল করেন। বিষয়বস্তুর বিবরণ তাফহীমুল কোরআনের ব্যাখ্যা অনুসারে, সময় মানে বিগত সময়-অতীত কালও হতে পারে আবার চলিত সময়ও। এই চলিত বা বর্তমান কাল আসলে কোনো দীর্ঘ সময়ের নাম নয়। বর্তমান কালে প্রতি মুহূর্তে বিগত হচ্ছে এবং অতীতে পরিণত হচ্ছে। আবার ভবিষ্যতের গর্ভ থেকে প্রতিটি মুহূর্ত বের হয়ে এসে বর্তমানে পরিণত হচ্ছে এবং বর্তমান থেকে আবার তা অতীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এখানে যেহেতু কোনো বিশেষত্ব ছাড়াই শুধু সময়ের কসম খাওয়া হয়েছে, তাই দুই ধরনের সময় বা কাল এর অর্ন্তভূক্ত হয়। অতীতকালের কসম খাওয়ার মানে হচ্ছেঃ মানুষের ইতিহাস এর সাক্ষ্য দিচ্ছে, যারাই এই গুনাবলী বিবর্জিত ছিল তারাই পরিনামে হ্মতিগ্রস্ত হয়েছে। আর বর্তমানকালের কসম খাওয়ার অর্থ হল যে, বর্তমানে যে সময়টি অতিবাহিত হচ্ছে সেটি আসলে এমন একটি সময় যা প্রত্যেক ব্যক্তি ও জাতিকে দুনিয়ায় কাজ করার জন্য দেয়া হয়েছে।[২] আয়াত সমূহ وَالْعَصْرِ ১. শপথ অপরাহ্নের; إِنَّ الْإِنسَانَ لَفِي خُسْرٍ إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَتَوَاصَوْا بِالْحَقِّ وَتَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Asr #আছর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
05 Nov 2021 | 061 As-Saff || সূরা আস-সাফ | 00:05:51 | |
সূরা আস-সাফ (আরবি ভাষায়: الصّفّ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬১ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১৪ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আস-সাফ মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণএই সূরাটির চতুর্থ আয়াতের يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِهِ صَفًّا বাক্যাংশের صَفًّا অংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে الصّفّ (‘সাফ’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান কোন নির্ভরযোগ্য বর্ণনা থেকে এর নাযিল হওয়ার সময়-কাল জানা যায় না। কিন্তু এর বিষয়বস্তু নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করলে অনুমান করা যায় যে, সূরাটি সম্ভবত ওহোদ যুদ্ধের সমসাময়িককালে নাযিল হয়ে থাকবে। কারণ এর মধ্যে যেসব পরিবেশ-পরিস্থিতির প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে। তা সেই সময়ের সাথেই সংশ্লিষ্ট। বিষয়বস্তুর বিবরণ এ সূরার বিষয়বস্তু হলো ঈমানের ব্যাপারে মুসলমানদেরকে নিষ্ঠা ঐকান্তিকতা অবলম্বন এবং আল্লাহর পথে জীবন কুরবানী করতে উদ্ধুদ্ধ করা। এতে দুর্বল ঈমানের মুসলমানদেরও সম্বোধন করা হয়েছে। যারা ঈমানের মিথ্যা দাবি করে ইসলামে প্রবেশ করেছিল তাদেরকেও সম্বোধন করা হয়েছে আবার যারা ঈমানের ব্যাপারে একনিষ্ঠ ছিল তাদেরকেও সম্বোধন করা হয়েছে। কোন কোন আয়াতে শুধু প্রথম দুটি শ্রেণীকে সম্বোধন করা হয়েছে। কোন কোন আয়াতে শুধু মুনাফিকদের সম্বোধন করা হয়েছে। আবার কোন কোন আয়াতে নিষ্ঠাবান মু’মিনদের প্রতি লক্ষ্য করে কথা বলা হয়েছে। কোন স্থানে কাদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য পেশ করা হয়েছে তা বক্তব্যের ধরন থেকেই বুঝা যায়। শুরুতে সমস্ত ঈমানদারদের এই মর্মে সাবধান করা হয়েছে যে, যারা বলে এক কথা কিন্তু করে অন্য রকম কাজ, তারা আল্লাহ তা’আলার দৃষ্টিতে অত্যন্ত ঘৃণিত। আর যারা ন্যায়ের পথে লড়াই করার জন্য মজবুত প্রাচীরের মত দুর্ভেদ্য হয়ে দাঁড়ায় আল্লাহ তা’আলার নিকট তারা অত্যন্ত প্রিয়। ৫ থেকে ৭ আয়াতে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উম্মাতের লোকদেরকে সাবধান করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে বনী ইসরাঈল জাতি মূসা (আ) এবং ঈসা আলাইহিস সালামের সাথে যে আচরণ করেছে তোমাদের রসূল এবং তোমাদের দ্বীনের সাথে তোমাদের আচরণ সেই রকম হওয়া উচিত নয়। হযরত মুসা(আ) আল্লাহর রসূল একথা জানা সত্ত্বেও তিনি যতদিন জীবিত ছিলেন ততদিন তারা তাঁকে কষ্ট-যন্ত্রণা দিয়েছে এবং হযরত ঈসার (আ) কাছ থেকে স্পষ্ট নির্দেশনাবলী দেখতে পাওয়ার পরও তাকে অস্বীকার করা থেকে বিরত হয়নি। এর ফল দাঁড়িয়েছে এই যে, ঐ জাতির লোকদের মেজাজের ধরন-প্রকৃতিই বাঁকা হয়ে গিয়েছে এবং হিদায়াত লাভের তাওফিক বা শুভবুদ্ধি থেকে তারা বঞ্চিত হয়েছে। এটা এমন কোন বাঞ্ছনীয় বা ঈর্ষনীয় অবস্থা নয় যে, অন্য কোন জাতি তা লাভের জন্য উদগ্রীব হবে। এরপর ৮ ও ৯ আয়াতে চ্যালেঞ্জ করে ঘোষণা করা হয়েছে যে, ইহুদী ও খৃস্টান এবং তাদের সাথে ষড়যন্ত্রকারী মুনাফিকরা আল্লাহর এই নূরকে নিভিয়ে দেয়ার যতই চেষ্টা-সাধনা করুক না কেন তা পুরা শানশওকতের সাথে গোটা পৃথিবীতে অবশ্যই বিস্তার লাভ করবে। মুশরিকরা যতই অপছন্দ করুক না কেন আল্লাহর মহান রসূলের আনীত দ্বীন বা জীবনব্যবস্থা অন্য সব জীবনব্যবস্থার বিরুদ্ধে অবশ্যই বিজয়ী হবে। অতপর ১০ থেকে ১৩ পর্যন্ত আয়াতে ঈমানদারদের বলা হয়েছে যে, দুনিয়া এবং আখেরাতে সফলতা লাভের পথ মাত্র একটি। তা হলো খাঁটি ও সরল মনে আল্লাহ তার রসূলের ওপর ঈমান আনো এবং জান-মাল দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করো। এর ফল হিসেবে আখেরাতে পাবে আল্লাহর আযাব থেকে মুক্তি, গোনাহসমূহের মাগফিরাত এবং চিরদিনের জন্য জান্নাত। আর দুনিয়াতে পুরস্কার হিসেবে পাবে আল্লাহর সাহায্য সহযোগিতা এবং বিজয় ও সফলতা। সূরার শেষে ঈমানদারদের বলা হয়েছে যে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকে তাঁর হাওয়ারী বা সাহায্যকারীরা আল্লাহর পথে যেভাবে সহযোগিতা করেছে তারাও যেন অনুরূপভাবে ‘আনসারুল্লাহ’ বা আল্লাহর সাহায্যকারী হয়ে দাঁড়ায় যাতে ইতিপূর্বে ঈমান আনয়নকারি গণ যেভাবে আল্লাহর সাহায্য-সহযোগিতা লাভ করেছিলেন তারাও কাফেরদের বিরুদ্ধে তেমনি সাহায্য সহযোগিতা লাভ করতে পারে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #As-Saff #আস-সাফ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
07 May 2021 | 023 Al-Mu’minun || সূরা আল-মুমিনূন | 00:29:02 | |
আল মু'মিনূন , (আরবি: سورة المؤمنون), (মুমিনগণ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ২৩ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১১৮টি। নামকরণপ্রথম আয়াত قَدْ أَفْلَحَ الْمُؤْمِنُونَ থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে। বিষয়বস্তুএই সূরার মূল বক্তব্য হচ্ছে চারিত্রিক গুণাবলী যা মুমিন বা বিশ্বাসী হওয়ার 'বীজতলা ' বা মূলভিত্তি। বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে সেই রূপ পরিবেশের যখন সত্যকে অস্বীকার করা হয় এবং সত্যের অনুসারীদের অত্যাচার ও অপমানে জর্জরিত করা হয়। সত্য এক, অদ্বিতীয় এবং সন্দেহাতীত এবং শেষ পর্যন্ত সত্য চিরস্থায়ী। যারা পাপের রাস্তায় থাকে তাদের শেষ মুহুর্তের অনুতাপ গ্রহণযোগ্য হবে না। 022 Al-Mu’minun || সূরা আল-মুমিনূন অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #আল-মুমিনূন #Al-Mu’minun #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Apr 2022 | 081 At-Takwir || সূরা আত-তাকভীর | 00:03:24 | |
সূরা আত-তাকভীর (আরবি ভাষায়: التكوير) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৮১ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২৯; এর রূকু তথা অনুচ্ছেদ ১ টি। সূরা আত-তাকভীর মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের كُوِرَتْ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে। 'তাকভীর' (تَكْوِيْر) হচ্ছে মূল শব্দ; এর অতীতকাল হিসাবে ব্যবহৃত্ হয় 'কুওভিরাত' (كُوِرَتْ) শব্দটি, যার অর্থ গুটিয়ে ফেলা। Summary
Hadith Whoever wants to see the Qiyamah with his/her eyes should read the verses of at-Takwir, al-Infitar and al-Inshiqaq.” Imam Ahmad recorded from Ibn Umar that the Messenger of Allah said: “Whoever wishes to look at the Day of Resurrection, as if he is seeing it with this eye, then let him recite: ‘When the sun Kuwwirat’(At-Takwir) and ‘When the heaven is cleft sunder (Al-Infitar) and ‘When the heaven is split asunder.(Al-Inshiqaq)’” It was narrated that Umar ibn Horayth said: "I heard the Prophet (ﷺ) reciting: 'When the sun is wound round.' in fajr. (at-Takwir (81:1)) " Sahabah reported[8] that Muhammad used to recite surahs An-Naba (78) and Al-Mursalat (77) in one rak'ah, and surahs Ad-Dukhan (44) and At-Takwir (81) in one rak'ah. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Takwir #আত-তাকভীর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
12 Jan 2024 | 113 Al-Falaq || সূরা ফালাক | 00:00:45 | |
সূরা আল-ফালাক (আরবি: سورة الفلق; নিশিভোর) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১৩ তম সূরা; এর আয়াত, অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৫ এবং রূকু, তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আল-ফালাক মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে মক্কায় অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।[১] এর পাঁচ আয়াতে শয়তানের অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে আল্লাহর নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পরবর্তী সূরা আন-নাসকে একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত সুন্নত।[২] নামকরণ সূরা ফালাক ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে।[৩][৪][৫] শানে নুযূল সূরা আল ফালাক ও পরবর্তী সূরা নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী রসূলুল্লাহ্ (সা:)- এর উপর জাদু করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। [[জিবরাঈল] (আ:)] আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ইহু্দী জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসুলুল্লাহ (সা:) লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন।[৬] হযরত আয়েশা (রা:) থেকে বর্ণিত আছে, রসুলুল্লাহ (সা:) - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। একদিন তিনি হযরত আয়েশা (রা:) -কে বললেনঃ আমার রোগটা কি, আল্লাহ্ তা'আলা তা আমাকে বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে) দুব্যক্তি আমার কাছে আসল এবং একজন শিয়রের কাছে ও অন্যজন পায়ের কাছে বসে গেল। শিয়রের কাছে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্য জনকে বলল, তাঁর অসুখটা কি? অন্যজন বললঃ ইনি জাদুগ্রস্ত। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলঃ কে জাদু করেছে? উত্তর হল, ইহুদীদের মিত্র মুনাফিক লবীদ ইবনে আ'সাম জাদু করেছে। আবার প্রশ্ন হলঃ কি বস্তুতে জাদু করেছে? উত্তর হল, একটি চিরুনীতে। আবার প্রশ্ন হল, চিরুনীটি কোথায়? উত্তর হল, খেজুর ফলের আবরণীতে 'বির যরোয়ান' কূপে একটি পাথরের নিচে চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। অতঃপর রসূলুল্লাহ্ (সা:) সে কূপে গেলেন এবং বললেনঃ স্বপ্নে আমাকে এই কূপই দেখানো হয়েছে। অতঃপর চিরুনীটি সেখান থেকে বের করে আনলেন।[৭] মুসনাদে আহমদের রেওয়ায়েতে আছে, রসুলুল্লাহ (সা:) -এর এই অসুখ ছয় মাস স্থায়ী হয়েছিল।[৮] হাদিস
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Falaq #ফালাক #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
02 Feb 2023 | 097 Al-Qadr || সূরা ক্বদর | 00:00:53 | |
সূরা আল-কদর (বা ক্বদর) (আরবি: سورة القدر) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯৭ তম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৫ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১। আল ক্বদর সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।[১] কদরের এর অর্থ মাহাত্ম্য ও সম্মান। এর মাহাত্ম্য ও সম্মানের কারণে একে "লায়লাতুল-কদর" তথা মহিম্মান্বিত রাত বলা হয়। আবু বকর ওয়াররাক বলেনঃ এ রাত্রিকে লায়লাতুল-কদর বলার কারণ এই যে, আমল না করার কারণে এর পূর্বে যার কোন সম্মান ও মূল্য মহিমান্বিত থাকে না, সে এ রাত্রিতে তওবা-এস্তেগফার ও এবাদতের মাধ্যমে সম্মানিতও হয়ে যায়। ঐতিহাসিক পটভূমি হযরত আবু যর গেফারী বর্ণিত রেওয়ায়েতে রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেনঃ ইবরাহীম-এর সহীফাসমূহ ৩রা রমযানে, তাওরাত ৬ই রমযানে, ইঞ্জিল ১৩ই রমযানে এবং যাবুর ১৮ই রমযানে অবতীর্ণ হয়েছে। কোরআন পাক ২০শে রমযানুল-মোয়ারকে নাযিল হয়েছে।[২] হাদীসে আছে, শবে-কদরে জিবরাঈল ফেরেশতাদের বিরাট এক দল নিয়ে পৃথিবীতে অবতরণ করেন এবং যত নারী-পুরুষ নামায অথবা যিকরে মশগুল থাকে, তাদের জন্যে রহমতের দোয়া করেন। ফেরেশতাগণ শবে-কদরে সারা বছরের অবধারিত ঘটনাবলী নিয়ে পৃথিবীতে অবতরণ করে। কোন কোন তফসীরবিদ একে "সালাম্মুন" এর সাথে সম্পর্কযুক্ত করে এ অর্থ করেছেন যে, এ রাত্রিটি যাবতীয় অনিষ্ট ও বিপদাপদ থেকে শান্তিস্বরূপ।[৩] শবে-কদরের এই বরকত রাত্রির কোন বিশেষ অংশে সীমিত নয়; বরং ফজরের উদয় পর্যন্ত বিস্তৃত। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান এর মক্কী বা মাদানী হবার ব্যাপারে দ্বিমত রয়ে গেছে। আবু হাইয়ান বাহরুল মুহীত গ্রন্থে দাবী করেছেন , অধিকাংশ আলেমের মতে এটা মাদানী সূরা । আলী ইবনে আহমাদুল ওয়াহেদী তাঁর তাফসীরে বলেছেন , এটি মদীনায় নাযিলকৃত প্রথম সূরা। অন্যদিকে আল মাওয়ারদী বলেন , অধিকাংশ আলেমের মতে এটি মক্কী সূরা । ইমাম সুয়ূতী ইতকান গ্রন্থে একথাই লিখেছেন। ইবনে মারদুইয়া ইবনে আব্বাস (রা) , ইবনে যুবাইর ( রা) ও হযরত আয়েশা ( রা) থেকে এ উক্তি উদ্ধৃত করেছেন যে , সূরাটি মক্কায় নাযিল হয়েছিল। সূরার বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করলেও একথাই প্রতীয়মান হয় যে , এর মক্কায় নাযিল হওয়াটাই যুক্তিযুক্ত। শানে নুযূল ইবনে আবী হাতেম -এর রেওয়ায়েতে আছে, রসূলুল্লাহ্ (সঃ) একবার বনী-ইসরাঈলের জনৈক মুজাহিদ সম্পর্কে আলোচনা করলেন। সে এক হাজার মাস পর্যন্ত অবিরাম জিহাদ[৪] মশগুল থাকে এবং কখনও অস্ত্র সংবরণ করেনি। মুসলমানগণ একথা শুনে বিস্মিত হলে এ সূরা কদর অবতীর্ণ হয়। এতে এ উম্মতের জন্যে শুধু এক রাত্রির ইবাদতই সে মুজাহিদের এক হাজার মাসের এবাদত অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ প্রতিপন্ন করা হয়েছে। ইবনে জরীর অপর একটি ঘটনা এভাবে উল্লেখ করেছেন যে, বনী-ইসরাঈলের জনৈক ইবাদতকারী ব্যক্তি সমস্ত রাত্রি ইবাদতের মশগুল থাকত ও সকাল হতেই জিহাদের জন্যে বের হয়ে যেত এবং সারাদিন জিহাদে লিপ্ত থাকত। সে এক হাজার মাস এভাবে কাটিয়ে দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতেই আল্লাহ্ তাআলা সূরা-কদর নাযিল করে এ উম্মতের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছেন। এ থেকে আরও প্রতীয়মান হয় যে, শবে-কদর উম্মতে মুহাম্মদীরই বৈশিষ্ট্য।[৫] সারসংক্ষেপ
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Qadr #ক্বদর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Apr 2021 | 017 Al-Isra || সূরা বনী-ইসরাঈল | 00:42:27 | |
বনী-ইসরাঈল বা সূরা ইসরা (আরবি ভাষায়: سورة الإسراء) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১৭ তম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ১১১ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১২ টি। বনী-ইসরাঈল সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরা মুহাম্মাদ এর মেরাজের কথা, পিতা-মাতার ও আত্মীয়-স্বজনের হক, এতীমদের সম্পর্কে, ওয়াদা করার সম্পর্কে, নামায সম্পর্কে, রূহু সম্পর্কে কুরাইশদের প্রশ্ন, বলা হয়েছে। মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত সফরকে 'ইসরা' বলা হয় এবং সেখান থেকে আসমান পর্যন্ত যে সফর হয়েছে, তার নাম মে'রাজ। ইসরা অকাট্য আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। আর মে'রাজ সূরা নাজমে উল্লেখিত রয়েছে এবং অনেক মুতাওয়াতির হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। মে'রাজে গিয়ে মুহাম্মাদ তার উম্মতের জন্য প্রথমে পঞ্চাশ ওয়াক্তের নামাজ ফরয হওয়ার নির্দেশ হয়। অতঃপর তা হ্রাস করে পাঁচ ওয়াক্ত করে দেয়া হয়। এ দ্বারা সব এবাদতের মধ্যে নামাজের বিশেষ গুরুত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণিত হয়। হরবী বলেনঃ ইসরা ও মে'রাজের ঘটনা রবিউস সানি মাসের ২৭ তম রাত্রিতে হিজরতের এক বছর পূর্বে ঘটেছে। ইবনে কাসেম সাহাবী বলেনঃ নবুওয়ত প্রাপ্তির আঠারো মাস পর এ ঘটনা ঘটেছে। মুহাদ্দেসগণ বিভিন্ন রেওয়ায়েত উল্লেখ করার পরে কোন সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ করেননি। কিন্তু সাধারণভাবে খ্যাত এই যে, রজব মাসের ২৭ তম রাত্রি মে'রাজের রাত্রি। 017 Al-Isra || সূরা বনী-ইসরাঈল অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # বনীইসরাঈল #Isra #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Dec 2022 | 092 Al-Lail || সূরা লাইল | 00:02:14 | |
সূরা আল লাইল (আরবি: النَّاسِ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ আল-কুরআনের ৯২ তম সূরা(অধ্যায়), এর আয়াত সংখ্যা ২১টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১টি। লাইল শব্দের অর্থ রাত্রি। আল লাইল সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।[১][২] তাই এটি মাক্কী সূরা। মূল বক্তব্য এ সূরায় বলা হয়েছে মানুষের প্রচেষ্টা বিভিন্ন প্রকারের। তার মাঝে এক প্রকার হল আল্লাহ্র প্রতি পরিপূর্ণ বিশ্বাস(ঈমান) স্থাপন করা, আল্লাহ্র সন্তুষ্টি লাভ করার উদ্দেশ্যে গরিব দুঃখীদের মাঝে দান খয়রাত করা, উদার হওয়া, মহানুভব হওয়া ইত্যাদি মানবিক গুণাবলী অর্জন করা। আর আরেক প্রকারের প্রচেষ্টা হল সত্যকে অস্বীকার করা, সত্যকে গোপন করা(কুফর), মিথ্যা বলা, আল্লাহ্র একত্বে অন্য কাউকে অংশীদার করা(শিরকি কাজ করা), অহংকার করা, কার্পণ্য করা, মানুষের অধিকার নষ্ট করা, জুলুম/অত্যাচার করা ইত্যাদি খারাপ গুণাবলী অর্জন করা। এই সূরায় বলা হয়েছে যারা ইমানদার ও ভাল গুণাবলীর অধিকারী তাদের জন্য সাফল্য অর্জনের পথ সুগম হয়ে যায়। পরকালে তাদের সাফল্য সুনিশ্চিত। অন্যদিকে যারা খারাপ গুণাবলীর অধিকারী- বেঈমান, নাফরমান তাদের জন্য ব্যর্থতা আর পরকালের জীবনে থাকবে অবধারিত শাস্তি।[৩] Summary
স্বপ্নের তাবীর যে ব্যক্তি স্বপ্নে দেখে যে সে এই সূরা পাঠ করছে সে অভাবগ্রস্ত হবে না, এমতাবস্থায় তার কর্তব্য হবে নিদ্রাভঙ্গ হলেই উঠে তাহাজ্জুদের নামায আদায় করা। আল্লামা ইবনে সীরীনের স্বপ্নের তাবীর নামক কিতাবে(বইতে) উল্লেখ আছে যে ব্যক্তি স্বপ্নে সূরা আল-লাইল পড়তে দেখবে তার রাত্রি জাগরণের তাওফীক হবে এবং মান-মর্যাদাহানী হতে বেঁচে থাকবে। [৪] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Lail#লাইল #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 May 2021 | 027 An-Naml || সূরা আন নমল | 00:32:23 | |
আন নম্ল (আরবি: سورة النمل) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ২৭তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৯৩টি। নম্ল শব্দের অর্থ (পিপীলিকা)। নামকরণদ্বিতীয় রুকূ’র চতুর্থ আয়াতে واد النمل এর কথা বলা হয়েছে। সূরার নাম এখান থেকেই নেয়া হয়েছে। অর্থাৎ এমন সূরা যাতে নামল এর কথা বলা হয়েছে। অথবা যার মধ্যে নামল শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। 027 An-Naml || সূরা আন নমল অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #আন-নমল #An-Naml #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
07 May 2021 | 021 Al-Anbiya || সূরা আল-আম্বিয়া | 00:33:19 | |
সূরা আল আম্বিয়া (আরবি: سورة الأنبياء "নবীগণ") মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের একুশতম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১১২ টি। নামকরণকোন বিশেষ আয়াত থেকে এ সূরার নামকরণ করা হয়নি। এই সূরায় যেহেতু অনেক নবীর কথা বর্ণনা করা হয়েছে তাই এর নাম রাখা হয়েছে “আল আম্বিয়া”। বিষয়বস্তুমুহাম্মাদ ও কুরাইশদের সাথে মধ্যে যে বিবাদ ছিল তা এখানে প্রতিফলিত হয়েছে। কুরাইশরা নবী করীম এর রেসালতের দাবী, আখেরাতে বিশ্বাস ও তওহীদের বিরুদ্ধে মনে যে অবিশ্বাস ও সন্দেহ করত তার বিরুদ্ধে জবাব দেয়া হয়েছে।এই সূরায়, তারা মুহাম্মদ কে যে ভয়প্রদর্শন করত তার বিরুদ্ধে ভয় এবং চরম শাস্তির কথা বলা হয়েছে। তাদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে, যাকে তোমরা শত্রু মনে করছো তিনি তোমাদের জন্য রহমতস্বরূপ। 021 Al-Anbiya || সূরা আল-আম্বিয়া অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #আল-আম্বিয়া #Al-Anbiya #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
27 Apr 2021 | 009 At-Tawbah || সূরা আত-তাওবাহ্ | 01:07:33 | |
সূরা আত-তাওবাহ্ সূরা আত-তাওবাহ্, (আরবি: سورة التوبة, "অনুশোচনা"), যা সূরা বার'আহ বা বার'আত (প্রত্যাখ্যান) নামেও পরিচিত[১] মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের নবম সূরা। এই সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১২৯ টি।[২] আরবি তওবা অর্থ ক্ষমা। একে সূরা তওবা বলা হয়, কারণ এতে মুসলমানদের তওবা কবুল হওয়ার বর্ণনা রয়েছে। সূরাটির অন্য নাম হলো বারা'আত - একে বারা'আত বলা হয় কারণ, এতে কাফেরদের তথা অবিশ্বাসীদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ ও তাদের ব্যাপারে দায়িত্ব-মুক্তির উল্লেখ আছে। বিসমিল্লাহ-হীনতাএই সূরার বৈশিষ্ট্য হলো এর শুরুতে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম লেখা হয় না। কারণ কোরআন শরীফের বিভিন্ন অংশ ২৩ বছরের দীর্ঘ পরিসরে অবতীর্ণ হয়েছিল। কখনও একটি পূর্ণাঙ্গ সূরাও ভেঙে ভেঙে অবতীর্ণ হতো। জিব্রাইল (আ:) তা কোথায় বসাতে হবে, তা বলে দিতেন। যখন বিসমিল্লাহ অবতীর্ণ হতো তখন বোঝা যেত, আগের সূরার অবতরণ শেষ হয়েছে। কিন্তু সূরা তওবা অবতরণে কোনো বিসমিল্লাহ অবতীর্ণ হয়নি এবং রাসুল(সা:)ও তা লিখে যেতে নির্দেশ দেননি। এই অবস্থায় রাসুল(সা:) মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তিতে খলীফা ওসমান গনী [রাঃ] বিসমিল্লাহ দেখতে না পেয়ে একে অন্য সূরার অন্তর্ভুক্ত মনে করেন। অনেকে একে সূরা আনফালের অংশ মনে করেন। তাই আয়াত-সংখ্যার দিক দিয়ে বেশি হওয়াসত্ত্বেয় সাবধানতার খাতিরে কোরআন সংকলনের সময় একে সূরা আনফালের পরে স্থান দেয়া হয়েছে। যেহেতু অবতরণের সময়ই এর শুরুতে বিসমিল্লাহ ছিল না, তাই বিজ্ঞ 'আলেমদের বক্তব্য হলো, কেউ যদি সূরা আনফালের পরে সূরা তওবা পড়ে, তাহলে সে বিসমিল্লাহ পড়বে না; তবে কেউ যদি পরম্পরাহীনভাবে সূরা তওবাই প্রথমে পড়ে, তাহলে বিসমিল্লাহ জুড়ে নিবে। অনেকে বিসমিল্লাহ'র বদলে 'আঊযুবিল্লা-হি মিন না-র পড়ে থাকেন, যার কোনো ভিত্তি কোনো বিশুদ্ধ হাদিস থেকে প্রমাণিত নয়। অবিশ্বাসীদের সাথে সম্পর্কের আলোচনাসূরা তওবার সর্বত্র কিছু যুদ্ধ (মক্কা বিজয়, হোনাইন যুদ্ধ, তাবুক যুদ্ধ), যুদ্ধ সংক্রান্ত ঘটনাবলী এবং এসংক্রান্ত হুকুম, মাসায়েল ইত্যাদির বর্ণনা রয়েছে। এসকল যুদ্ধের প্রেক্ষিতে আরবের সকল গোত্রের সাথে সকল চুক্তি বাতিলের নির্দেশ আসে। 009 At-Tawbah || সূরা আত-তাওবাহ্ অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # তাওবাহ্ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
10 Apr 2022 | 076 Al-Insan || সূরা আদ-দাহর | 00:03:48 | |
সূরা আদ-দাহর (আরবি ভাষায়: الدَّهْرِ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৭৬ নম্বর সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৩১ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। এই সূরাটি সূরা আল ইনসান (আরবি ভাষায়: الإٍنسان) নামেও পরিচিত। সূরা আদ-দাহর মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। Recitation by Muhammad A hadith narrated by Abu Huraira said that Muhammad used to recite Al-Insan together with Al-Sajdah (chapter 32 of the Quran) for the early morning prayer (fajr) every Friday. This report also appears in Tafsir ibn Kathir. Names The chapter is named after Al-Insan ("Man"), a word that appears in the first verse. Other common names for the chapter include Hal Ata, "Has There Not Come", after the first two words in the first verse; Al-Dahr, "Endless Time", a word that also appears in the first verse; and Al-Abrar, plural for "The Pious", after the description of the pious and their rewards in verses 5–22. Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Insan #আদ-দাহর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
10 Dec 2021 | 066 At-Tahrim || সূরা আত-তাহরীম | 00:07:45 | |
সূরা আত-তাহরীম (আরবি ভাষায়: التّحريم) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬৬ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১২ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আত-তাহরীম মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণ এই সূরাটির প্রথম আয়াতের لِمَ تُحَرِّمُ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে التّحريم (‘তাহরীম’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। . Summary
. Probable date of revelation In connection with the incident of tahrim referred to in this Surah, the traditions of the Hadith mention two ladies who were among the wives of Muhammad at that time Safiyya bint Huyayy and Maria al-Qibtiyya. The former (i. e. Safiyyah) was taken to wife by Muhammad after the conquest of Khaiber, and Khaiber was conquered, as has been unanimously reported, in A. H. 7. The other lady, Mariyah, had been presented to Muhammad by Al-Muqawqis, the ruler of Egypt, in A. H. 7 and she had borne him his son, Ibrahim ibn Muhammad, in Dhu al-Hijjah, A. H. 8. These historical events almost precisely determine that this Surah was sent down some time during A.H. 7 or A. H 8. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Tahrim #আত-তাহরীম #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
04 Nov 2022 | 086 At-Tariq || সূরা তারিক্ব | 00:02:10 | |
সূরা আত-তারিক্ব (আরবি ভাষায়: الطّارق) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৮৬ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১৭; তবে এতে কোন রূকু তথা অনুচ্ছেদ নেই। সূরা আত-তারিক্ব মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের الطَّارِق বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরাটি الطَّارِق (‘তারিক্ব’) শব্দটি রয়েছে এটি সেই সূরা। Summary
Exegesis 1-4 Sins are being recorded In this sura, God (Allah) takes an oath by the sky and At-Tariq to say that there is an assigned watcher over every human being and all the deeds and sins done by human beings are being recorded. 5-7 Between the backbone and the ribs Allah then asks the human beings to think about how they were created. He then goes on to say that he has created human beings from the gushing water flowing between the backbone and the ribs.[1] 8-10 Judgment Day Allah then reminds the human beings about the Judgment Day, the day when all the secrets would be revealed. On that day, human beings would have no power and no one would help them. 11-14 Oath on the heaven and the earth God then takes another oath on the heaven and the earth to say that, whatever being said here is word of God and must be taken very seriously. 15-17 Non-believers plotting a scheme In the last three verses of the chapter, Allah says that the non-believers are plotting a scheme but in return God is also planning a scheme. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Tariq #তারিক্ব #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
23 Jul 2021 | 060 Al-Mumtahanah || সূরা আল-মুমতাহিনাহ | 00:09:28 | |
সূরা আল-মুমতাহিনাহ (আরবি ভাষায়: الممتحنة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬০ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১৩ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আল-মুমতাহিনাহ মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণএই সূরাটির ১০ম আয়াতে হিজরতকারী নারীদের পরীক্ষা করার জন্য আদেশ দেয়া হয়েছে; যেখানে শব্দটি মুমতাহানা (যে স্ত্রীলোককে পরীক্ষা করা হয়েছে) এবং মুমতাহিনা (পরীক্ষা গ্রহণকারী) - এই দু’ভাবেই শব্দটি উচ্চারিত হয়। . Summary The first verse warns Muslims not to make alliance with the enemies of God. Verses 4—6 provide Abraham as a model for this, as he distanced himself from the pagans of his own tribe, including his own father. Verses 7 to 9 declares a possibility that Muslims and their erstwhile enemy might have better relations ("It may be that God will forge affection between you and those of them with whom you are in enmity") if the former enemy stops fighting the Muslims. These verses provide basis for the relations of Muslims and non-Muslims according to the Quran: the basic relation is peace unless the Muslims are attacked, or when war is justified to stop injustice or protect the religion. The next following verses (10–12) address some matters of Islamic law. They declare marriages between Muslims and polytheists are no longer valid, and instruct Muslims on how to resolve the question of mahr when dissolving such marriages.[5] The status of inter-religious marriages was very relevant at the time of the revelation of these verses, a time when multiple women from Mecca converted to Islam while their husbands did not, or vice versa. Revelation history According to the Islamic tradition, Al-Mumtahanah is a Medinan sura, that is a chapter that is revealed after Muhammad's hijra to Medina. According to The Study Quran, the revelation likely took place at some point after the 6th year after the hijra (AH) or 628 CE. According to some commentators, the first verse was revealed during the conquest of Mecca in 8 AH (January 630 CE). The traditional Egyptian chronology puts the chapter as the 91st chapter by the order of revelation (after Al-Tur), while the Nöldeke Chronology (by the orientalist Theodor Nöldeke) puts it as the 110th. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Mumtahanah #আল-মুমতাহিনাহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
11 Nov 2022 | 087 Al-Ala || সূরা আ’লা | 00:02:26 | |
সূরা আল আ'লা পবিত্র কুরআনের ৮৭ তম সূরা; এতে আয়াত সংখ্যা ১৯টি এবং রূকুর সংখ্যা ১টি। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। Al-Aʻlā (Arabic: الأعلى, “The Most High”, “Glory To Your Lord In The Highest”) is the eighty-seventh chapter (surah) of the Qur'an, with 19 ayat or verses. Al-A'la describes the Islamic view of existence, the Oneness of Allah, and Divine revelation, additionally mentioning rewards and punishments. Mankind often hides things from each other and from themselves as well. The sura reminds its readers that Allah knows the things that are declared and things that lie hidden. The final verse of this Sura affirms that a similar message was also revealed to Abraham and Moses in the scriptures.[1] This sura is part of the series of Al-Musabbihat as it begins with the glorification of Allah. This is a Makkan sura. The first 7 Āyāt (verses) were revealed during the first years of Makkan life. One of the companions of Ali said that he prayed twenty consecutive nights behind him and he did not recite any Surah, except Surah A’la. Surat Al-A'lā is among the most recited suras in the Jummah and Witr prayers. Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Ala #আ’লা #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 May 2021 | 034 Saba || সূরা সাবা | 00:24:00 | |
034 Saba || সূরা সাবা অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #Saba #সাবা #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 046 Al-Ahqaaf || সূরা আল-আহ্ক্বাফ | 00:18:10 | |
046 Al-Ahqaaf || সূরা আল-আহ্ক্বাফ . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Ahqaaf #আল-আহ্ক্বাফ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 May 2021 | 036 Ya-Sin|| সূরা ইয়াসীন | 00:21:08 | |
036 Ya-Sin|| সূরা ইয়াসীন . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Ya-Sin #ইয়াসীন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
12 Nov 2021 | 062 Al-Jumu'ah || সূরা আল-জুমুআ | 00:04:49 | |
সূরা আল-জুমুআ (আরবি ভাষায়: الجمعة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬২ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১১ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আল-জুমুআ মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণ এই সূরাটির নবম আয়াতের إِذَا نُودِيَ لِلصَّلَاةِ مِنْ يَوْمِ الْجُمُعَةِ বাক্যাংশের الْجُمُعَةِ অংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে الجمعة (‘জুমুআ’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Jumu'ah #আল-জুমুআ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
19 Jan 2023 | 095 At-Tin || সূরা ত্বীন | 00:01:08 | |
সূরা আত-ত্বীন (আরবি: التين) মুসলিম ধর্মগ্রন্থ আল-কুরআনের ৯৫ তম সূরা। এর মোট আটটি আয়াত বা বাক্য রয়েছে। ত্বীন শব্দের অর্থ আঞ্জির বা ডুমুর। এই সূরাতে আল্লাহর উপর ঈমান (বিশ্বাস) এবং সৎকর্মশীলতার উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এই সূরাতে আল্লাহ প্রদত্ত কয়েকটি নিয়ামত বা অনুগ্রহের দোহাই দিয়ে ঈমান ও সৎকাজ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, যেহেতু মানবজাতি অনেক অনুগ্রহ দ্বারা ধন্য হয়েছে, সেহেতু তাদের উচিত আল্লাহর উপর ঈমান রাখা এবং সৎকাজ করা; নচেৎ তারা নীচ ও শাস্তিযোগ্যরূপে গণ্য হবে। [১] নামকরণ সূরাটির প্রথম শব্দ 'ত্বীন' শব্দটিকেই এর নাম হিসেবে নেয়া হয়েছে।[২] নাযিল হবার সময় এই সূরাটি মক্কা নগরীতে নাযিল (অবতীর্ণ) হয়েছে। অনুবাদ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
Summary
মূল বক্তব্য এই সূরার শুরুতে আঞ্জির (ডুমুর), যয়তুন (জলপাই), সিনাই পর্বত এবং মক্কা শহরের কসম বা দোহাই দেয়া হয়েছে। আরবে সেই যুগে আঞ্জির ও জলপাই অত্যন্ত গুরুত্ববাহী দুটি ফল ছিল; খাদ্য ও অর্থকরী ফসল হিসেবে এর গুরুত্ব ছিল অসীম। সিনাই পর্বত হলো নবী হযরত মুসা এর স্মৃতিবিজড়িত স্থান। আর মক্কা ছিল নবী হযরত ইব্রাহিম এবং ইসমাইল -এর স্মৃতিবিজড়িত জায়গা। তদুপরি পবিত্র কাবা ঘরের মর্যাদার কারণে এই শহরটি নিরাপদ শহর হিসেবে তৎকালে গণ্য হত; সেখানকার অধিবাসীরা যুদ্ধ ও লুন্ঠনের আশঙ্কামুক্ত ছিল। এসকল বিষয়ের দোহাই দেওয়ার পর বলা হয়েছে, মানুষ অত্যন্ত সুন্দর গড়নে সৃষ্ট হয়েছে কিন্তু এদেরকেই আবার অত্যন্ত নিচে নামিয়ে দেয়া হবে যদি এরা স্রষ্টা ও প্রতিপালকের উপর বিশ্বাস না রাখে এবং ভাল কার্যকলাপ না করে। তদুপরি শেষ বিচারের দিন এদেরকে কঠিন বিচারের মুখোমুখিও হতে হবে। সমাপ্তিতে এও মনে করিয়ে দেয়া হয়েছে যে, মহান প্রভু কখনো কারো উপর অবিচার করবেন না; শুধুমাত্র সুবিচারই করবেন। [৪] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Tin #ত্বীন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
11 Mar 2022 | 072 Al-Jinn || সূরা আল-জ্বিন | 00:07:39 | |
সূরা আল জ্বিন (আরবি: الجنّ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৭২ তম সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২৮ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আল জ্বিন মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরায় জ্বিন সম্প্রদায়ের কথা বলা হয়েছে। নামকরণ জিন অর্থ উগ্রবাদি বা অবাধ্য জাতি। রাসুল এর কাছে জিনেরা এসে কুরআন শ্রবন করত। এই সুসংবাদ মমিনদের কাছে পৌছানোর জন্য যে এই সুরাতে জিনদের আলোচনা হয়েছে বিধায় সুরাটির নাম করন করা হয়েছে জিন। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান কুরআন মক্কা শানে নুযূল ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, এই ঘটনায় নবী মুহাম্মাদ জিনদেরকে ইচ্ছাকৃতভাবে কোরআন শোনাননি এবং তিনি তাদের দর্শনও করেননি। এই ঘটনা তখনকার, যখন শয়তানদেরকে আকাশের খবর শোনা থেকে উল্কাপিণ্ডের মাধ্যমে প্রতিহত করা হয়েছিল। এ সময়ে জিন জাতি পরস্পরে পরামর্শ করল যে, আকাশে খবরাদি শোনার ব্যাপারে বাধাদানের এই ব্যাপারটি কোন আকস্মিক ঘটনা মনে হয় না। পৃথিবীতে অব্যশই কোন নতুন ব্যাপার সংঘটিত হয়েছে। অতঃপর তারা স্থির করল যে, পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিমে ও আনাচে-কানাচে জিনদের প্রতিনিধিদল প্রেরণ করতে হবে যারা খোঁজাখুঁজি করে এই নতুন ব্যাপারটি কী তা জেনে আসবে। হেজাযে প্রেরিত তাদের প্রতিনিধিদল যখন 'নাখাল' নামক স্থানে উপস্থিত হল, তখন মুহাম্মদ সাহাবীগণকে সাথে নিয়ে ফজরের নামায পড়ছিলেন। জিনদের এই প্রতিনিধিদল নামাযে কোরআন পাঠ শুনে পরস্পর শপথ করে বলতে লাগলঃ "এই কালামই আমাদের ও আকাশের খবরাদির মধ্যে অন্তরায় হয়েছে।" তারা সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন করে স্বজাতির কাছে ঘটনা বিবৃত করল এবং বললঃ "আমরা বিস্ময়কর কোরআন শ্রবণ করেছি। আল্লাহ এসব আয়াতে সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে রসূলকে অবহিত করেছেন।" Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Jinn #আল-জ্বিন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 050 Qaaf || সূরা ক্বাফ | 00:10:19 | |
050 Qaaf || সূরা ক্বাফ . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Qaaf #ক্বাফ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
01 Dec 2023 | 107 Al-Ma'un || সূরা মাউন | 00:00:55 | |
সূরা আল মাউন মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৭ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৭ টি। এ সূরায় কাফের ও মুনাফেকদের কতিপয় দুষ্কর্ম উল্লেখ করে তজ্জন্য জাহান্নামের শাস্তি বর্ণনা করা হয়েছে।[১] এ সূরায় এমন সব নামাযীদেরকে ধ্বংসের বার্তা শুনানো হয়েছে যারা নিজেদের নামাযে গাফলতি করে এবং লোক দেখানো নামায পড়ে।[২] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান سورة الما عون আল্লাহ তায়ালা মক্কায় অবতীর্ণ করেন। সুতরাং এটি مكىة (মাক্কী) সুরা শানে নুযূল আল্লাহ তায়ালা মক্কাবাসীর হেদায়েত এর জন্য سورة الماعون নাজিল করেন । যে সব ব্যক্তিগণ সালাত এর ব্যাপারে উদাসীন এবং যারা ইয়াতিম ও অভাবগ্রস্তকে সাহায্য করে না তাদের প্রতি ধ্বংসের বার্তা দিয়ে দিয়েছেন। আয়াত সমূহ অনুবাদ 🕋 সূরাঃ আল-মাউন أَرَءَيْتَ ٱلَّذِى يُكَذِّبُ بِٱلدِّينِ আরাআইতাল্লাযী ইউকাযযি বুবিদ্দীন। আপনি কি দেখেছেন তাকে, যে বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে? Seest thou one who denies the Judgment (to come)? 🕋 فَذَٰلِكَ ٱلَّذِى يَدُعُّ ٱلْيَتِيمَ ফাযা-লিকাল্লাযী ইয়াদু‘‘উল ইয়াতীম। সে সেই ব্যক্তি, যে এতীমকে গলা ধাক্কা দেয় Then such is the (man) who repulses the orphan (with harshness), 🕋 وَلَا يَحُضُّ عَلَىٰ طَعَامِ ٱلْمِسْكِينِ ওয়ালা-ইয়াহুদ্দু‘আলা-ত‘আ-মিল মিছকীন। এবং মিসকীনকে অন্ন দিতে উৎসাহিত করে না। And encourages not the feeding of the indigent. 🕋 فَوَيْلٌ لِّلْمُصَلِّينَ ফাওয়াইঁলুললিল মুসাল্লীন। অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাযীর, So woe to the worshipers 🕋 ٱلَّذِينَ هُمْ عَن صَلَاتِهِمْ سَاهُونَ আল্লাযীনাহুম ‘আন সালা-তিহিম ছা-হূন। যারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর; Who are neglectful of their prayers, 🕋 ٱلَّذِينَ هُمْ يُرَآءُونَ আল্লাযীনা হুম ইউরাঊনা। যারা তা লোক-দেখানোর জন্য করে Those who (want but) to be seen (of men), 🕋 وَيَمْنَعُونَ الْمَاعُونَ ওয়া ইয়ামনা‘ঊনাল মা‘ঊন। এবং নিত্য ব্যবহার্য্য বস্তু অন্যকে দেয় না। But refuse (to supply) (even) neighboly needs. Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Ma'un #মাউন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla
| |||
15 Jul 2021 | 039 Az-Zumar || সূরা সূরা আয্-যুমার | 00:32:59 | |
039 Az-Zumar || সূরা সূরা আয্-যুমার . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Az-Zumar #আয্-যুমার #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
23 Jul 2021 | 057 Al-Hadid || সূরা আল-হাদীদ | 00:16:29 | |
সূরা আল-হাদীদ (আরবি ভাষায়: الحديد) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫৭ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২৯ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৪। সূরা আল-হাদীদ মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণএই সূরাটির ২৫ নং আয়াতের وَأَنْزَلْنَا الْحَدِيدَ বাক্যাংশের الْحَدِيدَ অংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে حديد (‘হাদীদ’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থানসর্ব সম্মত মতে এটি মদীনায় অবতীর্ণ সূরা। এ সূরার বিষয়বস্তু নিয়ে চিন্তা ভাবনা করলে মনে হয় সম্ভবত উহুদ যুদ্ধ ও হুদায়বিয়ার সন্ধির মধ্যবর্তী কোন এক সময় এ সূরা নাযিল হয়েছে। এটা সে সময়ের কথা যখন কাফেররা চারদিক থেকে ক্ষুদ্র এ ইসলামী রাষ্ট্রটিকে তাদের আক্রমণের লক্ষস্থল বানিয়েছিল এবং ঈমানদারদের ক্ষুদ্র একটি দল অত্যন্ত সহায় সম্বলহীন অবস্থায় সমগ্র আরবের শক্তির মোকাবিলা করে যাচ্ছিলেন। এ পরিস্থিতিতে ইসলাম তার অনুসারীদের কাছে শুধু জীবনের কুরবানীই চাচ্ছিলো না বরং সম্পদের কুরবানীর প্রয়োজনীয়তাও একান্তভাবে উপলব্ধি করেছিলো। এ ধরনের কুরবানী পেশ করার জন্য এ সূরায় অত্যন্ত জোরালো আবেদন জানানো হয়েছে। সূরার ১০ আয়াত এ অনুমানকে আরো জোরালো করছে। বিষয়বস্তুর বিবরণএ সূরার আলোচ্য বিষয় হচ্ছে আল্লাহর পথে অর্থ-সম্পদ ব্যয় করার উপদেশ দান। যখন আরব জাহেলিয়াতের সাথে ইসলামের সিদ্ধান্তের সংগ্রাম চলছিলো, ইসলামের ইতিহাসের সে সংকটকালে মুসলমানদেরকে বিশেষভাবে আর্থিক কুরবানীর জন্য প্রস্তুত করা এবং ঈমান যে শুধু মৌখিক স্বীকৃতি ও বাহ্যিক কিছু কাজকর্মের নাম নয় বরং আল্লাহ ও তার রসূলের জন্য একনিষ্ঠ হওয়াই তার মূল চেতনা ও প্রেরণা, একথা তাদের মনে বদ্ধমূল করে দেয়ার উদ্দেশ্যেই এ সূরা নাযিল করা হয়েছিল। যে ব্যক্তির মধ্যে এ চেতনা ও প্রেরণা অনুপস্থিত এবং আল্লাহ ও তার দীনের মোকাবিলায় নিজের প্রাণ, সম্পদ ও স্বার্থকে অধিকতর ভালবাসে তার ঈমানের দাবী অন্তসর শুন্য। আল্লাহর কাছে এ ধরনের ঈমানের কোন মূল্য ও মর্যাদা নেই। কেবল সেই সব ঈমানদারই আল্লাহর নিকট ‘সিদ্দিক’ ও শহীদ বলে গণ্য যারা কোন রকম প্রদর্শনীর মনোভাব ছাড়াই একান্ত আন্তরিকতা ও সততার সাথে নিজেদের অর্থ-সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করে। . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Hadid #আল-হাদীদ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 043 Az-Zukhruf || সূরা আয্-যুখরুফ | 00:23:19 | |
043 Az-Zukhruf || সূরা আয্-যুখরুফ . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Az-Zukhruf #আয্-যুখরুফ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
23 Feb 2023 | 100 Al-Adiyat || সূরা আদিয়াত | 00:01:25 | |
সূরা আল-আদিয়াত (আরবি: سورة العاديات) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০০ তম সূরা, এর আয়াতের সংখ্যা ১১টি, এর রূকুর সংখ্যা ১টি এবং ৩০ পারা। আ'দিয়াত সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। আল-আদিয়াত এর বাংলা অর্থ হল অভিযানকারী।[১] অবতীর্ণ হওয়ার সময় ও স্থান এই সূরাটির মক্কী বা মাদানী হওয়ার ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ, জাবের, হাসান বসরী, ইকরামা ও আতা বলেন, এটি মক্কী সূরা। আনাস ইবনে মালিক ও কাতাদাহ একে মাদানী সূরা বলেন। অন্যদিকে ইবনে আব্বাস থেকে দুই ধরনের মত উদ্ধৃত হয়েছে। তাঁর একটি মত হচ্ছে এটি মক্কী সূরা এবং অন্য একটি বক্তব্যে তিনি একে মাদানী সূরা বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু সূরার বক্তব্য ও বর্ণনাভঙ্গী পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিচ্ছে যে, এটি কেবল মক্কী সূরাই নয় বরং মক্কী যুগের প্রথম দিকে নাযিল হয়। শানে নুযূল সুরা আদিয়াত নাজিলের পটভূমি হল হিজরি অষ্টম সনের একটি যুদ্ধ। মুসলমানদের ওপর অতর্কিতে হামলার উদ্দেশ্যে আরবের ইয়াবেস উপত্যকার মুশরিকরা মদীনার পার্শ্ববর্তী এলাকাতে জড়ো হলে হযরত মুহাম্মদ(সঃ) এ সংবাদ পেয়ে আবু বকরের নেতৃত্বে তাদের প্রতিহত করতে এক সেনাদল পাঠান। কিন্তু তারা ছিল খুবই দুর্ধর্ষ। ফলে আবু বকর ফিরে যেতে বাধ্য হন এবং বহু মুসলমানও নিহত হয়। দ্বিতীয় দিন উমর ইবনে খাত্তাবের নেতৃত্বে পাঠানো সেনাদলও একইভাবে ব্যর্থ হয়। তৃতীয় দিন আমর ইবনে আস বলেন, ‘আমাকে যদি নেতা নিযুক্ত করা হয় তবে আমি কৌশলে তাদেরকে হারাব।’ তাকেও পাঠানো হল। কিন্তু তিনিও ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসলেন। কোনো কোনো বর্ণনায় বলা হয় আবু বকর ও উমর কেবল আলোচনার মাধ্যমে ওই শত্রুদের বশে আনার চেষ্টা করেন এবং ব্যর্থ হন। যাই হোক অবশেষে মুহাম্মাদ আলীকে নেতা নিযুক্ত করলেন এবং তিনি তাঁকে মসজিদে আহযাব অবধি পৌঁছে দিয়ে বিদায় নিলেন। আলী সেনাদলকে সঙ্গে নিয়ে রওনা দিলেন এবং রাত থাকতেই তাদের কাছে পৌঁছে গেলেন এবং আক্রমণ করে তাদের বহু লোককে হত্যা করলেন এবং অবশিষ্টকে শৃঙ্খলিত করে নিয়ে আসলেন। এ কারণে ঐ যুদ্ধকে ‘বাতুল আখদাল’ বলা হয়। এদিকে আলীর নেতৃত্বে বিজয়ীরা মদীনা পৌঁছানোর পূর্বেই সুরা আদিয়াত নাজিল হয়। মুহাম্মাদ ফজরের নামাজে এই নতুন সুরা পড়লে সাহাবিরা এ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি আলীর নেতৃত্বাধীন সেনাদের বিজয়ের সুসংবাদ শোনান। মুহাম্মাদ প্রফুল্ল চিত্তে যুদ্ধবিজয়ীদের অভ্যর্থনা জানাতে বেরিয়ে আসেন। আর যখন তাঁর ওপর আলীর দৃষ্টি পড়ল সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঘোড়া থেকে নেমে পড়লেন। তখন মুহাম্মাদ বললেন, ‘হে আলী! যদি আমার উম্মতের বিপথগামিতার আশঙ্কা না থাকত তবে তোমার সম্পর্কে আমি সেই কথা বলতাম যারপর মানুষ তোমার পদধূলিকে রোগ-মুক্তির জন্য নিয়ে যেত।’ Summary
A one liner theme of surah al-adiyat would read that this surah gives an example that horses are more grateful to their owners than men are to their Rabb (Allah).[3] First five ayaat of the surah consist of an oath as a metaphor enforcing the lesson.[4] They describe a scene of horses charging, panting, producing sparks by their hooves, raiding at the time of dawn, stirring up the cloud of dust and arriving a gathering. The substantive proposition is in verses 6-8 that Man is ungrateful to his Lord and himself is a witness to it and he is immoderate in the love of worldly good.[5] The last three ayaat conclude the surah with a rhetorical question that Does the man not know about the time when contents of the graves will be resurrected and that which is in men's breasts shall be brought to light on that Day their Sustainer will show that He has always been fully aware of them. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Adiyat#আদিয়াত #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
18 Nov 2022 | 088 Al-Ghashiyah || সূরা গাশিয়াহ্ | 00:02:40 | |
সূরা আল গাশিয়াহ্ (আরবি ভাষায়: اَلْغَاشِيَةِ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৮৮ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২৬; তবে এতে কোন রূকু তথা অনুচ্ছেদ নেই। সূরা আল গাশিয়াহ্ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণ এই সূরাটির প্রথম আয়াতের اَلْغَاشِيَةِ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে اَلْغَاشِيَةِ (‘আল গাশিয়াহ্’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা।[১] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান এ সূরাটির সমগ্র বিষয়বস্তু একথা প্রমাণ করে যে এটিও প্রথম দিকে অবতীর্ণ সূরাগুলোর অন্তরভুক্ত। কিন্তু এটি এমন সময় নাযিল হয় যখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাধারণের মধ্যে ব্যাপকভাবে ইসলাম প্রচারের কাজ শুরু করেন এবং মক্কায় লোকেরা তার দাওয়াত শুনে তার প্রতি উপেক্ষা প্রদর্শন করতে থাকে।[১] Summary
Hadith The first and foremost exegesis/tafsir of the Qur'an is found in hadith of Muhammad.[3] Although scholars including ibn Taymiyyah claim that Muhammad has commented on the whole of the Qur'an, others including Ghazali cite the limited amount of narratives, thus indicating that he has commented only on a portion of the Qur'an.[4] Ḥadīth (حديث) is literally "speech" or "report", that is a recorded saying or tradition of Muhammad validated by isnad; with Sirah Rasul Allah these comprise the sunnah and reveal shariah. According to Aishah,[5][6] the life of Muhammad was practical implementation of Qur'an.[7][8][9] Therefore, higher count of hadith elevates the importance of the pertinent surah from a certain perspective. This surah was held in special esteem in hadith, which can be observed by these related narratives. According to hadith, Muhammad used to recite this surah in Zuhr prayer and in congregational prayers of Jumu'ah and in Eid prayers.[10] And Muhammad used to recite this surah after surah Al-Jumua (Sura 62) or after Al-Ala (Sura 87).[11][12] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Ghashiyah #গাশিয়াহ্ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
25 Apr 2021 | 004 An-Nisa || সূরা আন-নিসা | 01:37:31 | |
সূরা আন নিসা (আরবি ভাষায়: سورة النساء, Sūratu an-Nisā, অর্থ "মহিলা") মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের চতুর্থ সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ১৭৬টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ২৪টি। আন নিসা সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরাতে মুসলিমদের জীবন পরিচালনা ও কিভাবে একতাবদ্ধ থাকতে হবে সে সম্পর্কে বলা আছে। Summary
Islamic Foundation Bangladesh 004 An-Nisa || সূরা আন নিসা Quran Recite with Bengali Translantion #Islam #Quran # নিসা #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
16 Feb 2023 | 099 Al-Zalzalah || সূরা যিলযাল | 00:01:12 | |
সূরা যিল্যাল(আরবি: سورة الزلزلة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯৯ তম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৮ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১। যিলযাল সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরার বিষবস্তু হচ্ছে, মৃত্যুর পর মানুষের পরকালের জীবনের সূত্রপাত কিভাবে হবে এবং মানুষের জন্য তা হবে কেমন বিস্ময়কর ও সেখানে দুনিয়ায় করা সমস্ত কাজের হিসাব মানুষের সামনে এসে যাওয়া। হযরত আবী হাতেম হযরত আবু সাঈদ খুদরী থেকে যে রেওয়ায়েতটি উদ্ধৃত করা হয়েছে তাতে বলা হয়েছেঃ যখন আয়াতটি নাযিল হয় তখন আমি রসূলুল্লাহ্-কে বললাম, হে আল্লাহর রসূল! আমি কি আমার আমল দেখবো? তিনি জবাব দিলেন, হাঁ। আমি বললাম, এই বড় বড় গুণাহগুলিও দেখবো? জবাব দিলেন, হাঁ। বললাম, আর এই ছোট ছোট গুণাহগুলিও? জবাব দিলেন, হাঁ। একথা শুনে আমি বললাম, তাহলে তো আমি মারা পড়েছি। তিনি বললেন, আনন্দিত হও, হে আবু সাঈদ কারণ প্রত্যেক নেকী তার নিজের মতো দশটি নেকীর সমান হবে।[১] Summary
The surah begins by describing how on the Day of Judgment, the Earth will give off a terrible earthquake and "throw up her burdens". Through the inspiration of God, the Earth will bear witness to the actions of men it has witnessed. According to Michael Sells, the earth opening up and bearing forth her secrets in this sura is indicative of a birth metaphor. The earth al-'Ard in the feminine gender bears forth of how her lord revealed the final secret to her. Human beings will then realize that the moment of accountability has arrived. This meticulous accountability will reflect good and evil deeds that might have seemed insignificant at the time.[2] The two concluding verses state that all men will be sorted out into groups according to their deeds, and they will see the consequence of everything they have done; every atom's weight of good or evil: That day mankind will issue forth in scattered groups to be shown their deeds.And whoso doeth good an atom's weight will see it then,And whoso doeth ill an atom's weight will see it then.— The Qur'an, verses 99:6-8 (translated by Marmaduke Pickthall) . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Zalzalah #যিলযাল#IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
27 Apr 2021 | 007 Al-A'raf || সূরা আল-আরাফ | 01:33:34 | |
সূরা আল আরাফ (আরবি ভাষায়: سورة الأعراف, "অর্থ উঁচু স্থান") মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের সপ্তম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ২০৬টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ২৪টি। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরার কেন্দ্রীয় বিষয়বস্তু হচ্ছে রিসালাতের প্রতি ঈমান আনার দাওয়াত। নামকরণএ সূরার ৪৬ ও ৪৭নং আয়াতে (পঞ্চম রুকূতে) আসহাবে আরাফ বা আরাফবাসীদের উল্লেখ করা হয়েছে। সেই জন্যে এর নামকরণ করা হয়েছে আল আরাফ। অন্য কথায় বলা যায়, এ সূরাকে সূরা আল আরাফ বলার তাৎপর্য হচ্ছে এই যে, যে সূরার মধ্যে আ’রাফের কথা বলা হয়েছে, এটা সেই সূরা। নাযিলের সময়-কালএ সূরার আলোচ্য বিষয়ের প্রতি দৃষ্টিপাত করলে সুস্পষ্টভাবে অনুভূত হয়ে যে, এ সূরাটি সূরা আন আমের প্রায় সমসময়ে নাযিল হয়। অবশ্য এটা আগে না আন’আম আগে নাযিল হয় তা নিশ্চয়তার সাথে চিহ্নিত করা যাবে না। তবে এ সূরায় প্রদত্ত ভাষণের বাচনভংগী থেকে এটি যে ঐ সময়ের সাথে সম্পর্কিত তা পরিষ্কার বুঝা যায়। কাজেই এর ঐতিহাসিক পটভূমি অনুধাবন করার জন্যে সূরা আন’আমের শুরুতে যে ভূমিকা লেখা হয়েছে তার ওপর একবর নজর বুলিয়ে নেয়া যথেষ্ট হবে।[১] 007 Al-A'raf || সূরা আল-আরাফ অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # আরাফ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Apr 2021 | 015 Al Hejr || সূরা আল-হিজর | 00:19:09 | |
সূরা আল হিজর (আরবি: سورة الحجر, বাংলায়: প্রস্তরময় ভূভাগ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের পনেরতম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৯৯টি। নামকরণএই সূরার ৮০ নং আয়াত থেকে আল হিজর শব্দটি থেকে সূরার নামকরণ হয়েছে।[১] الحجر (আল-হিজর) অর্থ পাথর। শিরকের কারণে হৃদয় কঠিন হয়ে যায় যা কিনা পাথরের মত শক্ত। আর জাহান্নামকে পূর্ন করা হবে মানুষ আর পাথর দ্বারা যা দিয়ে মূর্তি তৈরী করা হয়। সত্যকে অস্বীকার করার ফলে পাথর হৃদয়ের মানুষের এবং ইবলিসের কি হাল হয়েছিল তা বর্ণনা করা হয় এই সূরাতে। Summary
015 Al Hejr || সূরা আল-হিজর অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # AlHejr #হিজর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
12 Jan 2023 | 094 Al-Inshirah || সূরা ইনশিরাহ | 00:00:53 | |
সূরা ইনশিরাহ পবিত্র কুরআনের ৯৪ তম সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ৮, এটি মক্কায় অবতীর্ন তাই ইনশিরাহ মক্কি সূরা। Summary A map of Mecca, circa 1790. Sura Ash-Sharhh was revealed in Mecca, around 611 CE.
The passage asks the reader, who is Muhammad specifically, if God has been a comfort and a remover of obstacles. Whatever personal sorrows this may bring to mind, "Surely, with each difficulty there is ease". This may indeed be the key phrase of this sura; it is repeated in lines 5 and 6. Conversely, the reader is asked to continue their work diligently, even when it grows simple again - for God, Himself is what you are working for. সূরা ইনশিরাহ’র মূল তিনটি বিষয় হল মহানবী (সা:) এর প্রতি মহান আল্লাহর নানা অনুগ্রহ, ভবিষ্যতে তাঁর দাওয়াতি তৎপরতার সমস্যাগুলোর সমাধানের সুসংবাদ বা ইঙ্গিত এবং এক আল্লাহর প্রতি মনোনিবেশ বা গভীর প্রেমসহ তাঁর ইবাদত ও তাঁর দরবারে দোয়া আর কাকতি-মিনতিতে মশগুল হওয়া। মহানবীর (স :) নবুওতি তৎপরতা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলে এ তৎপরতার প্রথম বছরেই নাজিল হয়েছিল সূরা ইনশিরাহ। সূরা ইনশিরাহ’য় প্রথমত আল্লাহ রাসূল (সা:) এর বক্ষ জ্ঞানে পরিপূর্ণ হওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। তা সত্ত্বেও কোনো কোনো তাফসীরকার বলেন যে, ফেরেশতা মহানবী (সা.)-এর বক্ষ বিদারণ করেছেন এবং তাঁর হৃদয় ধৌত করেছেন। এটা বুদ্ধি-বিবেকের সম্পূর্ণ বিপরীত ও অযৌক্তিক কথা। কারণ বুক ধুয়ে কখনও আত্মিক পরিশুদ্ধতা অর্জিত হয় না। দ্বিতীয়ত আল্লাহ তাঁর প্রতি এই অনুগ্রহ করেছেন যে, পবিত্র কুরআন ব্যাখ্যা ও ঐশী বিধিবিধান পৌঁছানো এবং তা বাস্তবায়িত করার যে গুরুদায়িত্ব তাঁর কাঁধে ছিল তা হযরত আলীর (আ.)-এর খেলাফত ও প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে লাঘব করে দিয়েছেন। আর যেহেতু এ আদেশ অর্থাৎ আলী (আ.)-এর খেলাফতের ঘোষণাকে তিনি খুব কঠিন কর্ম গণ্য করেছিলেন সে কারণে আল্লাহ যেরূপে অন্য স্থানে অন্য বাক্যে বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত করেছেন অনুরূপ এ স্থলেও এভাবে বলেছেন যে, যখন অবসর পাও অর্থাৎ যখন তুমি বিদায় হজ পালন করে নবুওয়াতের দায়িত্ব সম্পন্ন করে নেবে তখন আলীকে খলিফা নিযুক্ত করার কঠোর প্রচেষ্টায় রত হও। অতঃপর আল্লাহর দিকে মনোনিবেশ করবে। অর্থাৎ মৃত্যুর প্রস্ততি নেবে। অবশ্য সুন্নী মুফাসসিররা এরূপ ব্যাখ্যা করেননি। মহানবী (সা) যখন একত্ববাদের প্রচার শুরু করেন তখন কাফের ও মুশরিকদের ব্যাপক বিরোধিতা আর বাধার মুখোমুখি হন। তাই রেসালতের দায়িত্ব পালন তাঁর কাছে খুব কঠিন মনে হচ্ছিল প্রথমদিকে। অবশ্য প্রত্যেক নবী-রাসুলের জন্যই প্রথম দিকে কঠিন পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল; মহান আল্লাহর সহায়তায় তারা সব সংকট ও বাধা কাটিয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন। তবে মহানবীর (সা) জন্য পরিবেশ-পরিস্থিতি ছিল অনেক বেশি কঠিন ও প্রতিকূল। আর এ জন্যই মহান আল্লাহ সূরা ইনশিরাহ’তে উদ্বিগ্ন ও চিন্তিত মহানবী (সা:) কে বলছেন, আল্লাহর ধর্ম প্রচারের জন্য কষ্ট ও ত্যাগ স্বীকার কখনও বিফলে যায় না। প্রতিটি সংকট ও কষ্টের মধ্যেই লুকিয়ে আছে মুক্তির পথ। পবিত্র লক্ষ্য অর্জনের জন্য কষ্ট করা ও ত্যাগ স্বীকার এবং নানা বাধার মোকাবিলা করা ক্রম-বিকাশ ও উন্নতির নতুন নতুন পথ খুলে দেয়। তাই সংকট বা সমস্যাকে ভয় না করে সানন্দে বরণ করা উচিত। মহানবী (সা:) যেমন অবর্ণনীয় নানা কষ্টের শিকার হয়েছেন তেমনি আল্লাহর অনেক বিশেষ অনুগ্রহও পেয়েছেন। আর এ জন্যই সূরা ইনশিরাহতে মহান আল্লাহ বলেছেন: নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তি আছে। সূরা ইনশিরাহ'র চার নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর সর্বশেষ রাসুল সম্পর্কে বলছেন, আমরা তোমার স্মরণকে উন্নীত করেছি। - আজ বিশ্বব্যাপী যত খানে যতবার নামাজের পবিত্র আজান দেয়া হয় ততবারই বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা:)'র নাম শ্রদ্ধাভরে উচ্চারণ করা হয়। মহান আল্লাহর নামের পরই মহানবীর (সা:) নাম উচ্চারণ করা হয়। সূরা ইনশিরাহ’র শেষ আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী! যখনই কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করে অবসর পাবে তখন আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ শুরু করবে। সব সময়ই সাধনায় ব্যস্ত থাকবে এবং সর্ব অবস্থায় আল্লাহর প্রতি মনোযোগী থাকবে তথা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে সচেষ্ট থাকবে ও তাঁর নৈকট্য অর্জনের দিকে দ্রুত এগিয়ে যাবে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Inshirah #ইনশিরাহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 May 2021 | 028 Al-Qasas || সূরা আল-কাসাস | 00:39:47 | |
আল কাসাস (আরবি: سورة القصص; কাহিনী) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ২৮ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৮৮টি। নামকরণ২৫ নং আয়াতের (আরবী) বাক্যংশ থেকে সূরার নামকরণ করা হয়েছে। আভিধানিক অর্থে কাসাস বলতে ধারাবাহিকভাবে ঘটনা বর্ণনা করা বুঝায়। এ দিক দিয়ে এ শব্দটি অর্থের দিক দিয়েও এ সূরার শিরোনাম হতে পারে। কারণ এর মধ্যে হযরত মূসার কাহিনী বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। 028 Al-Qasas || সূরা আল-কাসাস অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #আল-কাসাস #Al-Qasas #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
18 Jul 2021 | 052 At-Toor|| সূরা আত্ব-তূর | 00:08:45 | |
সূরা আত্ব তূর (আরবি ভাষায়: الحجرات) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫২ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৪৯ এবং এর রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আত্ব তূর মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণ[উৎস সম্পাদনা]এই সূরাটির প্রথম শব্দ وَالطُّورِ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরা وَالطُّورِ (‘আত্ব তূর’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে এটি সেই সূরা। . Summary
. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Toor #আত্ব-তূর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
14 Apr 2022 | 080 Abasa || সূরা আবাসা | 00:04:46 | |
সূরা আবাসা (আরবি ভাষায়: عبس) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৮০ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৪২; এর রূকু তথা অনুচ্ছেদ ১ টি। সূরা আবাসা মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণ এই সূরাটির প্রথম শব্দ عَبَسَ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরাটি عَبَسَ (‘আবাসা’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে এটি সেই সূরা। শানে নুযূল : মা আয়েশা ছিদ্দীক্বা (রাযিয়াল্লাহু ‘আনহা) বলেন, অত্র সূরাটি অন্ধ ছাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূম সম্পর্কে (মক্কায়) নাযিল হয়। তিনি কোন একটি বিষয় জানার জন্য রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে আসেন। ঐ সময় রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) জনৈক মুশরিক নেতার সাথে কথা বলছিলেন। এভাবে কথার মধ্যে কথা বলায় (অন্য বর্ণনায় এসেছে, ইবনে উম্মে মাকতূম পীড়াপীড়ি করায়) রাসূল (ছাঃ) বিরক্ত হন এবং তার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে ঐ নেতার প্রতি মনোনিবেশ করেন, যাতে তিনি হেদায়াত প্রাপ্ত হন। তখন অত্র আয়াতসমূহ নাযিল হয়। উল্লেখ্য যে, আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূমের কারণে তিরস্কারমূলক এই স্মরণীয় আয়াতগুলি নাযিল হওয়ায় রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাকে খুবই সমাদর করতেন।[2] রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) যুদ্ধে গমনকালে তাকে প্রায়ই মদীনার প্রশাসকের দায়িত্ব দিয়ে যেতেন। জীবনীকারগণ বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বদর, ওহোদ, হামরাউল আসাদ ও বিদায় হজ্জ সহ মোট ১৩ বার মদীনা ত্যাগকালে তাকে মদীনার দায়িত্ব দিয়ে যান।[3] বেলাল তাহাজ্জুদ ও সাহারীর আযান দিতেন এবং তিনি ফজরের আযান দিতেন।[4] মূলতঃ এ সবই ছিল রাসূল (ছাঃ)-এর পক্ষ হ’তে তাকে বিশেষ মর্যাদা দানের ফল। আর এই মর্যাদা দানের কারণ ছিল তার উপলক্ষে সূরার প্রথম আয়াতগুলি নাযিল হওয়া। নিঃসন্দেহে এটি ছিল অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ বিষয়। যতদিন দুনিয়া থাকবে ও কুরআনের পাঠক থাকবে, ততদিন মানুষ অন্ধ ছাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতূমের নাম স্মরণ করবে। এই সৌভাগ্য হযরত আবুবকর (তওবা ৯/৪০), আয়েশা (নূর ২৪/১১-২৬) ও যায়েদ বিন হারেছাহ (আহযাব ৩৩/৩৭) ব্যতীত আর কারো হয়নি। Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Abasa #আবাসা #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 042 Ash_Shooraa || সূরা আশ্-শূরা | 00:23:19 | |
042 Ash_Shooraa || সূরা আশ্-শূরা . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Ash_Shooraa #আশ্-শূরা #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 May 2021 | 029 Al-Ankabut || সূরা আল-আনকাবূত | 00:27:11 | |
আল আনকাবূত ,(মাকড়শা) (আরবি: سورة النمل), (পিপীলিকা) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ২৯ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৬৯টি। 029 Al-Ankabut || সূরা আল-আনকাবূত অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #Al-Ankabut #আল-আনকাবূত #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
07 May 2021 | 024 An-Nur || সূরা আন-নূর | 00:35:36 | |
সূরা আন নূর মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ২৪ তম সূরা। সূরার নামের বাংলা অর্থ আলো। এটি মাদানী সূরা। এ সূরায় হযরত আয়েশা রা. এর উপর দেওয়া অপবাদ খন্ডন করা হয়েছে। নামকরণপঞ্চম রুকূ’র প্রথম আয়াত তথা ৩৫ তম আয়াত থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে।[১] উক্ত আল্লাহ নিজের পরিচয় তুলে ধরতে গিয়ে নূর শব্দ ব্যবহার করেছেন। শানেনুযুলএ সূরাটি যে বনু মুসতালিক যুদ্ধের সময় নাযিল হয়, এ বিষয়ে সবাই একমত ।[২] কুরআনের বর্ণনা থেকে জানা যায় যে, হযরত আয়েশার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের ঘটনা প্রসংগে এটি নাযিল হয় । হযরত আয়েশা রা. বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ (ইফকের ঘটনা) খন্ডন করে দেওয়া হয় এ সূরা নাজিলের মাধ্যমে। বিষয়বস্তু এ সূরায় ব্যভিচারের শাস্তি ঘোষণা করা হয়। কারো বিরুদ্ধে অহেতুক ব্যাভিচারের অপবাদ দেবার শাস্তি ঘোষিত হয়। ১১ নং আয়াতে হযরত আয়েশা রা. এর বিরুদ্ধে আনা অপবাদের জবাব দেওয়া হয়। ২৭ নং আয়াতে অনুমতি ছাড়া অপরের ঘরে প্রবেশ করতে নিষেধ করে আইন করা হয়। ৩০ ও ৩১ নং আয়াতে যথাক্রমে পুরুষ ও নারীদের জন্যে পর্দার বিধান দিয়ে দৃষ্ঠি নিচু করার নির্দেশ দেওয়া হয়। ৩১ আয়াতে গাইরে মাহরামদের (যাদের সাথে বিয়ে জায়েয কিন্তু দেখা দেওয়া হারাম) তালিকা দেওয়া হয়। ৩৫ আয়াতে আল্লাহ একটি উপমার দ্বারা নিজের পরিচয় তুলে ধরেছেন । পরবর্তী আয়াতগুলোতে সৃষ্ঠিজগতের প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক কিছু নিদর্শনের প্রতি ইঙ্গিত করে পরকালের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। 024 An-Nur || সূরা আন-নূর অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #আন-নূর #An-Nur #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
25 Apr 2021 | 003 Al Imran || আল ইমরান | 01:36:56 | |
আল ইমরান (আরবি ভাষায়: آل عمران) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের তৃতীয় সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ২০০টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ২০টি। আল ইমরান সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। Summary
Islamic Foundation Bangladesh 003 Al Imran Quran Recite with Bengali Translantion #Islam #Quran # Imran #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
18 Jul 2021 | 051 Adh-Dhaariyaat || সূরা আয-যারিয়াত | 00:10:23 | |
সূরা আয-যারিয়াত (আরবি ভাষায়: الذّاريات) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫১ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬০ এবং এর রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আয-যারিয়াত মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির প্রথম শব্দ وَالذَّارِيَاتِ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, এটি সেই সূরা যা الحجرات (‘আয-যারিয়াত’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে।[১] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থানবিষয়বস্তু ও বর্ণনাভঙ্গী থেকে স্পষ্ট বুঝা যায়, যে সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইসলামী আন্দোলনের মোকাবিলা অস্বীকৃতি, ঠাট্রা-বিদ্রুপ ও মিথ্যা অভিযোগ আরোপের মাধ্যমে অত্যন্ত জোরে শোরেই করা হচ্ছিলো ঠিকই কিন্তু তখনো জুলুম ও নিষ্ঠুরতার যাঁতাকালে নিষ্পেষণ শুরু হয়নি, ঠিক সেই যুগে এ সূরাটি নাযিল হয়েছিলো। এ কারণে যে যুগে সূরা ক্বাফ নাযিল হয়েছিলে এটিও সে যুগের নাযিল হওয়া সূরা বলে প্রতীয়মান হয়। বিষয়বস্তুর বিবরণএর অধিকাংশটাই জুড়ে আছে আখেরাত সম্পর্কিত আলোচনা এবং শেষভাগে তাওহীদের দাওয়াত পেশ করা হয়েছে। সাথে সাথে মানুষকে এ বিষয়েও হুঁশিয়ার করে দেয়া হয়েছে যে, নবী-রসূলদের (আ) কথা না মানা এবং নিজেদের জাহেলী ধ্যান-ধারণা আঁকড়ে ধরে একগুঁয়েমী করা সেসব জাতির নিজেদের জন্যই ধ্বংসাত্মক প্রমাণিত হয়েছে যারা এ নীতি অবলম্বন করেছিলো। এ সূরার ছোট ছোট কিন্তু অত্যন্ত অর্থপূর্ণ আয়াতসমূহে আখেরাত সম্পর্কে যে কথা বলা হয়েছে তা হচ্ছে, মানব জীবনের পরিণাম ও পরিণতি সম্পর্কে মানুষ ভিন্ন ভিন্ন ও পরস্পর বিরোধী আকীদা-বিশ্বাস পোষণ করে। এটাই প্রমাণ করে যে, এসব আকীদা-বিশ্বাসের কোনটিই জ্ঞানগত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত নয়। প্রত্যেকেই নিজের অনুমান ও ধারণার ভিত্তিতে নিজ নিজ অবস্থানে যে মতবাদ গড়ে নিয়েছে সেটাকেই সে তার আকীদা-বিশ্বাস বানিয়ে আঁকড়ে ধরেছে। কেউ মনে করে নিয়েছে, মৃত্যুর পরে কোন জীবন হবে না। কেউ আখেরাত মানলেও জন্মান্তর বাদের ধারণাসহ মেনেছে। কেউ আখেরাতের জীবন এবং পুরস্কার ও শাস্তির কথা বিশ্বাস করলেও কর্মের প্রতিফল থেকে বাঁচার জন্য নানা রকমের সহায় ও অবলম্বন কল্পনা করে নিয়েছে। যে বিষয়ে ব্যক্তির সিদ্ধান্ত ভুল হলে তার গোটা জীবনকেই ব্যর্থ এবং চিরদিনের জন্য তার ভবিষ্যতকে ধ্বংস করে দেয় এমন একটি বড় ও সর্বাধিক গুরুত্ববহ মৌলিক বিষয়ে জ্ঞান ছাড়া শুধু অনুমান ও ধারণার ভিত্তিতে কোন আকীদা-বিশ্বাস গড়ে নেয়া একটি সর্বনাশা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। এরপর অতি সংক্ষিপ্তভাবে তাওহীদের দাওয়াত পেশ করে বলা হয়েছে,,, তোমাদের স্রষ্টা তোমাদেরকে অন্যদের বন্দেগী ও দাসত্বের জন্য সৃষ্টি করেননি, বরং নিজের ইবাদতের ও দাসত্বের জন্য সৃষ্টি করেছেন। তিনি তোমাদের মিথ্যা উপাস্যদের মত নন। তোমাদের মিথ্যা উপাস্যরা তোমাদের থেকে রিযিক গ্রহন করে এবং তোমাদের সাহায্য ছাড়া তাদের প্রভুত্ব অচল। তিনি এমন উপাস্য যিনি সবার রিযিকদাতা। তিনি কারো নিকট থেকে রিযক গ্রহণের মুখাপেক্ষী নন এবং নিজ ক্ষমতাবলেই তাঁর প্রভুত্ব চলছে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Adh-Dhaariyaat #আয-যারিয়াত #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 041 Fussilat || সূরা হা-মীম সেজদাহ্ | 00:23:53 | |
041 Fussilat || সূরা হা-মীম সেজদাহ্ . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Fussilat #হা-মীম সেজদাহ্ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
24 Dec 2021 | 068 Al-Qalam || সূরা আল-কলম | 00:09:33 | |
সূরা আল-কলম (আরবি ভাষায়: القلم) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬৮ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৫২ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আল-কলম মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণ এই সূরাটির নামটি গৃহীত হয়েছে এর মধ্যস্থ القلم (‘কলম’) শব্দটি থেকে; আবার, এর প্রথম শব্দ 'নুন' (ن) অনুসারেও একে ডাকা হয়। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান এটিও মক্কী জীবনের প্রথম দিকে নাযিল হওয়া সূরা সমূহের অন্যতম। তবে এর বিষয়বস্তু থেকে স্পষ্ট হয় যে, এ সূরাটি যে সময় নাযিল হয়েছিলো তখন মক্কা নগরীতে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরোধিতা বেশ তীব্র হয়ে উঠেছিলো। . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Qalam #আল-কলম #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
13 Apr 2022 | 079 Al-Nazi'at || সূরা আন-নাযিয়াত | 00:06:04 | |
সূরা আন নাযিয়াত (আরবি ভাষায়: النّزعت) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৭৯ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৪৬ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আন নাযিয়াত মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণ এই সূরাটির প্রথম শব্দ وَالنَاِزعَاتْ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরাটি وَالنَاِزعَاتْ (‘আন নাযিয়াত’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে এটি সেই সূরা। Summary
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Nazi'at #আন-নাযিয়াত #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
25 Apr 2021 | 001 Al-Fatiha || সূরা আল-ফাতিহা | 00:01:09 | |
সূরা আল ফাতিহা (আরবি: سورة الفاتحة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের প্রথম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৭ এবং রুকু সংখ্যা ১। ফাতিহা শব্দটি আরবি "ফাতহুন" শব্দজাত যার অর্থ "উন্মুক্তকরণ"। এটি আল্লাহ্ এর পক্ষ থেকে বিশেষ প্রতিদান স্বরূপ। সূরা ফাতিহা অন্যান্য সূরার ন্যায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম দিয়ে শুরু হয়েছে। আল ফাতিহা সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে বিধায় মক্কী সূরা হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ। সূরা ফাতিহাকে ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়া যায় না বলে একে অখণ্ড সূরা নামেও ডাকা হয়। সূরা ফাতিহাকে ভেঙে পড়ার বিধান নেই। Islamic Foundation Bangladesh 001 Al-Fatiha | |||
15 Jul 2021 | 037 As-Saaffaat || সূরা আস-ছাফফাত | 00:26:02 | |
037 As-Saaffaat || সূরা আস-ছাফফাত . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Saaffaat #আস-ছাফফাত #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Apr 2021 | 011 Hud || সূরা হুদ | 00:53:49 | |
সূরা হুদ (আরবি: سورة هود) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১তম সূরা; এতে আয়াত সংখ্যা ১২৩টি এবং রূকুর সংখ্যা ১০টি। হুদ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরায় পূর্ববতী জাতিসমূহের উপরে আপতিত গজব (ঐশ্বরিক শাস্তি)এবং বিভিন্ন প্রকারের কঠিন আযাব (পূর্ব-নির্ধারিত শাস্তি) এবং কেয়ামতের ভয়াবহ ঘটনাবলী এবং পুরস্কার ও শাস্তির কথা বলা হয়েছে। বিষয়বস্তুকোরআন-এর ১০ম থেকে ১৫তম সুরাগুলিতে ইসলামের বিভিন্ন নবীর কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে। এই সূরাটিতে ৫০ থেকে ৬০ নং আয়াতে নবী হুদ-এর ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। Summary
011 Hud || সূরা হুদ অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # হুদ #Hud #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
08 Apr 2022 | 074 Al-Muddaththir || সূরা আল-মুদ্দাস্সির | 00:08:07 | |
সূরা আল মুদ্দাস্সির (আরবি ভাষায়: المدثر) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৭৪ তম সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৫৬ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আল মুদ্দাস্সির মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের الْمُدَّثِّرُ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে المدثر (‘মুদ্দাস্সির’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা।[১] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থানالمدثر আল মুদ্দাস্সির ইসলামের একদম শুরুতে নাজিল হওয়া একটি সুরা। নাজিলের ক্রমানুসারে এর অবস্থান ৪র্থ। অর্থাৎ এর আগে মাত্র ৩টি সুরা নাজিল হয়েছে। সুরা মুদ্দাস্সির মক্কায় ৬১০ খ্রিস্টাব্দে নাজিল হয়। প্রথম নাজিলকৃত সুরা আলাকে ১৯ এর সংখ্যাতত্ত্ব সহ নাজিল হলেও, এই সুরাতেই ঘোষণা দিয়ে জানানো হয়েছে। "তার উপর রয়েছে ঊনিশ" পরে গবেষণা করে দেখা গেছে, সমগ্র কুরআন ১৯ সংখ্যার আশ্চর্য জালে গঠন করা হয়েছে। আর এ কারণেই এমন আরেকটি কুরআন রচনা মানুষের পক্ষে অসম্ভব। কেননা ৪৫ ডিজিট পর্যন্ত গাণিতিক মান বজায় রেখে একটি সুরা রচনা মানুষ শুধু নয়-আধুনিক সুপার কম্পিউটারও সক্ষম হবেনা। সুরা ফাতিহার অংশে গাণিতিক দু'একটি হিসাব দেওয়া হবে। Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Muddaththir #আল-মুদ্দাস্সির #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
10 Nov 2023 | 104 Al-Humazah || সূরা হুমাযাহ | 00:01:06 | |
সূরা হুমাযাহ মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৪ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৯ টি। এ সূরাটিতে তিনটি জঘন্য গোনাহের কথা বলা হয়েছে। গোনাহ্ তিনটি হল গীবত, সামনাসামনি দোষারোপ করা ও মন্দ বলা এবং অর্থলিপ্সা। সূরা হুমাযাহ বাংলা অর্থ দেওয়া হয়েছে। ১) প্রত্যেক পশ্চাতে ও সম্মুখে পরনিন্দাকারীর দুর্ভোগ, ২) যে অর্থ সঞ্চিত করে ও গণনা করে ৩) সে মনে করে যে, তার অর্থ চিরকাল তার সাথে থাকবে! ৪) কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে পিষ্টকারীর মধ্যে। ৫) আপনি কি জানেন, পিষ্টকারী কি? ৬) এটা আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত অগ্নি, ৭) যা হৃদয় পর্যন্ত পৌছবে। ৮) এতে তাদেরকে বেঁধে দেয়া হবে, ৯) লম্বা লম্বা খুঁটিতে। Summary
Overview In the phrase "slandering traducer" (Arabic: humaza lumaza), according to Ibn Kathir, the first word refers to slandering by speech, and the second to slander by action (though he also quotes Mujahid as saying the opposite: "Al-Humazah is with the hand and the eye, and Al-Lumazah is with the tongue.") The "fire ... which leapeth over the hearts" is sometimes interpreted as starting below and rising: according to Ibn Kathir, Muhammad bin Ka`b said that "it (the Fire) will devour every part of his body until it reaches his heart and comes to the level of his throat, then it will return to his body." The "columns" described in the final verse are interpreted as columns of fire by some authorities (e.g. As-Sudd), as in the translation above, but as literal pillars of iron by some others (e.g. Al-Awfi). Surah Humazah tells how bad mankind can get into loss, and this is why some scholars state that there is no severer description given of hell in the Quran than the description given in this surah. Many severe and harsh descriptions of hell are mentioned throughout the Quran, however this Surah is especially unique, as Allah says about hell what He has not said in other Surahs: “Naarullah” ((the) Fire (of) Allah!). In other surahs, Allah says “Naaru Jahannam” (Fire of Hell) etc. But when the fire is attributed to God, it's more than that, it's a fire lit by Allah Himself for those who opposed Him. This is the last surah in the Quran which discusses the Akhirah (after life), and the surahs after this do not discuss the Akhirah afterlife again. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Humazah #হুমাযাহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Apr 2021 | 019 Maryam || সূরা মরিয়ম | 00:26:35 | |
সূরা মারইয়াম (আরবি ভাষায়: سورة مريم) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১৯ নম্বর সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৯৮ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৬। সূরা মারইয়াম মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরাটির প্রথমে হযরত জাকারিয়া এর প্রার্থনার কথা, পরে বিবি মরিয়ম এবং পুত্র হযরত ঈসা-এর সম্পর্কে বলা হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির ষোড়শ আয়াতের وَاذْكُرْفِيالْكِتَابِمَرْيَمَ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থ্যাৎ এটি সেই সূরা যাতে بِمَرْيَمَ শব্দটি আছে। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থানমুসলমানদের আবিসিনিয়ায় হিজরতের প্রাক্কালে এই সূরাটি নাযিল হয়। 019 Maryam || সূরা মরিয়ম অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # মরিয়ম #Maryam #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
27 Apr 2021 | 005 Al-Ma'idah || সূরা আল-মায়িদাহ | 01:16:45 | |
সূরা আল মায়িদাহ (আরবি ভাষায়: سورة المائدة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫ নম্বর সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ১২০টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১৬টি। সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। Summary
005 Al-Ma'idah || সূরা আল-মায়িদাহ অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translantion Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # মায়িদাহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2022 | 082 Al-Infitar || সূরা ইনফিতার | 00:02:36 | |
সূরা আল-ইনফিতার (আরবি ভাষায়: الانفطار) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৮২ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১৯; তবে এতে কোন রূকু তথা অনুচ্ছেদ নেই। সূরা আল-ইনফিতার মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের اِ نْفَطَرَتْ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরাটিতে نفطار (‘ইনফিতার’) শব্দটি রয়েছে এটি সেই সূরা। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থানএই সূরা আর সূরা আত্ তাকভীর এর বিষয়বস্তুর মধ্যে গভীর ভাবে মিল খূঁজে পাওয়া যায়। এ থেকে বোঝা যায়, এই সূরা দুটি প্রায় একই সময়ে নাযিল হয়েছে...। সুতরাং এটি মক্কা মু'আয্যামার প্রথম যুগের নাযিল হওয়া সূরাগুলোর অন্তরভূক্ত। বিষয়বস্তুর বিবরণএর বিষয়বস্তু হচ্ছে আখিরাত। মুসনাদে আহমাদ, তিরমিযী, ইবনুল মন্যার,তাবারানী হাকিম ও ইবনে মারদুইয়ায়, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর এর একটি বর্ণনা উদ্ধৃত হয়েছে। তাতে রসূলুল্লাহ বলেছেনঃ "যে ব্যক্তি কিয়ামতের দিনটি নিজের চোখে দেখতে চায়, সে যেন সূরা তাকভীর, সূরা ইনফিতার ও সূরা ইনশিকাক পড়ে নেয়।" Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Infitar #ইনফিতার #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
04 Mar 2022 | 071 Nūḥ || সূরা নূহ | 00:06:25 | |
সূরা নূহ (আরবি ভাষায়: سورة نوح) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৭১ তম সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২৮ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা নূহ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরাটিতে ইসলামের নবী নূহ ও তার সম্প্রদায়ের কথা বর্ণিত আছে। নামকরণ‘নূহ’ এ সূরার নাম। এর বিষয়বস্তুর শিরোনামও ‘নূহ’। কারণ এতে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত হযরত ‘নূহ’ আলাইহিস সালামের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থানএটি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মক্কী জীবনের প্রাথমিক পর্যায়ে নাযিল হওয়া সূরাসমূহের অন্যতম। তবে এর বিষয়বস্তুর আভ্যন্তরীণ সাক্ষ্য থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, যে সময় রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দাওয়াত ও তাবলীগের বিরুদ্ধে মক্কার কাফেরদের শত্রুতামূলক আচরণ বেশ তীব্রতা লাভ করেছিল তখন এ সূরাটি নাযিল হয়েছিল। বিবরণহযরত নুুহ এর পরিচয় An Islamic depiction of Noah in a 16th-century Mughal miniature.
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Nūḥ #নূহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
07 May 2021 | 022 Al-Hajj || সূরা আল-হাজ্জ্ব | 00:33:56 | |
সুরা আল হাজ্জ্ব (আরবি: سورة الحج, "তীর্থযাত্রা, হজ্জ") কুরআনের ২২তম সূরা। এই সূরাটি মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। এর আয়াত সংখ্যা ৭৮। সুরাটি মূলত মুসলমানদের অবশ্য পালনীয় ধর্মীয় কর্ম হাজ্জ্ব এবং হাজ্জ্ব সংক্রান্ত দিকটি বেশি উম্মচিত হয়েছে। Summary
022 Al-Hajj || সূরা আল-হাজ্জ্ব অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #সূরা আল-হাজ্জ্ব #Al-Hajj #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
05 Jan 2024 | 112 Al-Ikhlas || সূরা ইখলাস | 00:00:35 | |
স্রষ্টার একত্ববাদের ঘোষণা [১] বা একনিষ্ঠতা (Arabic: الْإِخْلَاص, আল-ইখলাস ) [২] বা একত্ববাদ (আরবি: التوحيد, আত-তাওহীদ),[৩] যা সাধারণত সূরা আল-ইখলাস নামে পরিচিত, হলো কুরআনের ১১২ তম অধ্যায় (সূরা)। কুরআন এর এই (সূরা)টি মুসলমাগণ বিশেষভাবে অনুশীলন করেন, এবং ইসলাম এর দ্বিতীয় উৎস (হাদিস) সূরাটিকে পুরো কুরআনের এক-তৃতীয়াংশের সমান বলে ঘোষণা করে। বলা হয় যে, সূরা ইখলাস (নবুয়ত লাভের পর) মুহাম্মাদ ও কুরাইশ পৌত্তলিকদের দ্বন্দ্ব চলাকালীন মুহাম্মাদ (সল্লল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে আল্লাহর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে চ্যালেঞ্জের জবাব দিয়েছিল।[৬] আল-ইখলাস কেবল এই সূরার নামই নয়, এর বিষয়বস্তুর শিরোনামও, কারণ এটি একমাত্র তাওহীদের সাথে সম্পর্কিত। সাধারনত কুরআনের অন্যান্য সূরাগুলো তদ্বীয় একটি শব্দের নামে নামকরণ করা হয়েছে। তবে এই সূরাতে ইখলাস শব্দটি কোথাও পাওয়া যায় না। অর্থাৎ, এর অর্থ এবং বিষয় বিবেচনায় রেখে এ নাম দেওয়া হয়েছে। [৪] বলুন (হে নবি),আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়; আল্লাহ অমুখাপেক্ষী; তিনি কাউকে জন্ম দেননি,কেউ তাঁকে জন্ম দেননি; আর কেউই তাঁর সমতুল্য নয়।[৫] Meaning 1. Say: He, Allah, is Ahad (The Unique One of Absolute Oneness, i.e., single and indivisible with absolute and permanent unity and distinct from all else, who is unique in It’s essence, attributes, names and acts, The One who has no second, no associate, no parents, no offspring, no peers, free from the concept of multiplicity or divisibility, and far from conceptualization and limitation, and there is nothing like Him in any respect).[8][9][10] 2. Allah is al-Samad [ar] (The Ultimate Source of ALL existence, The uncaused cause Who created all things out of nothing, Who is eternal, absolute, immutable, perfect, complete, essential, independent, and self-sufficient; Who does not need to eat or drink, sleep or rest; Who needs nothing while all of creation is in absolute need of Him; The One eternally and constantly required and sought, depended upon by all existence and to whom all matters will ultimately return).[11][9][12][13] 3. He begets not, nor is He begotten (He is Unborn and Uncreated, has no parents, wife or offspring). 4. And there is none comparable (equal, equivalent or similar) to Him.[14][15] Hadith According to hadiths, this surah is an especially important and honored part of the Quran: Narrated Abu Said Al-Khudri: A man heard another man reciting (in the prayers): 'Say (O Muhammad): "He is Allah, the One." (112.1) And he recited it repeatedly. When it was morning, he went to the Prophet and informed him about that as if he considered that the recitation of that Sura by itself was not enough. Allah's Apostle said, "By Him in Whose Hand my life is, it is equal to one-third of the Quran."[18][19] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Ikhlas #ইখলাস #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla
| |||
29 Apr 2021 | 016 An-Nahl || সূরা আন-নাহল | 00:50:38 | |
সূরা আল নাহল , (আরবি: سورة النحل), (মৌমাছি) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ষোলতম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১২৮টি। নামকরণএই সূরার ৬৮ আয়াতের وَأَوْحَى رَبُّكَ إِلَى النَّحْلِ বাক্যাংশ থেকে এ নামকরণ করা হয়েছে। এও নিছক আলামত ভিত্তিক, নয়তো নাহল বা মৌমাছি এ সূরার আলোচ্য বিষয় নয়। 016 An-Nahl || সূরা আন-নাহল অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # নাহল #Nahl #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
22 Dec 2023 | 110 An-Nasr || সূরা নাসর | 00:00:43 | |
সূরা আন নাসর (আরবি: سورة النصر) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১০ তম সূরা। তাফসীরকারীদের সর্বসম্মত অভিমত এই যে, সূরাটি মদীনায় অবতীর্ণ এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩টি। সূরা নছর-এর অপর নাম সূরা "তাওদী"। "তাওদী" শব্দের অর্থ বিদায় করা। এ সূরায় রসূলে কারীম-এর ওফাত নিকটবর্তী হওয়ার ইঙ্গিত আছে বিধায় এর নাম "তাওদী" হয়েছে।[১] হযরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত আছে যে, সূরা নছর কোরআনের সর্বশেষ একদফায় পূর্ণাঙ্গভাবে অবতীর্ণ সূরা। অর্থাৎ, এরপর কোন সম্পূর্ণ সূরা একদফায় অবতীর্ণ হয়নি, অন্যান্য সূরার আয়াত নাযিল হয়েছে। অত:এব কারো কারো বর্ণনায় সূরা আন নছরের পর কোন কোন আয়াত নাযিল হওয়ার যে তথ্য পাওয়া যায়, তা এর পরিপন্থী নয়। সূরা ফাতেহাকে এই অর্থেই কোরানের সর্বপ্রথম সূরা বলা হয়। আর্থাৎ, সম্পূর্ণ সূরারূপে একদফায় সূরা ফাতিহাই সর্বপ্রথম নাযিল হয়েছে। সুতরাং সূরা আলাক, মুদ্দাস্সির ইত্যাদির কোন কোন আয়াত পূর্বে নাযিল হলেও তা এর পরিপন্থী নয়।[২] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান ঠিক কখন এ সূরাটি নাযিল হয়েছিল সে সম্পর্কে বিভিন্ন বর্ণনা পাওয়া যায়। হযরত ইবনে ওমর বলেনঃ সূরা নছর বিদায় হজ্বে অবতীর্ণ হয়েছে।[৩] এরপর "আলইয়াওমা আকমালতু লাকুম দিনাকুম" আয়াত অবতীর্ণ হয়। এর পর রসূলুল্লাহ্ মাত্র আশি দিন জীবিত ছিলেন। রসূলুল্লাহ্ -এর জ়ীবনের যখন মাত্র পঞ্চাশ দিন বাকী ছিল, তখন কামালার আয়াত নাযিল হয়। অতপরঃ মৃত্যুর পঁয়ত্রিশ দিন বাকী থাকার সময় "লাকাদ যা-আকুম রাসূলুম মিন আনফুছিকুম আযীযুন আলাইহি ..." আয়াতটি অবতীর্ণ হয় এবং একুশ দিন বাকী থাকার সময় ইত্তাক্বু ইয়াওমান তুরযাউনা ফিহী ..." আয়াতটি অবতীর্ণ হয়।[৪] শানে নুযূল এই সূরার আয়াতসমূহ নবী মুহাম্মদ কে উদ্দেশ্য করে বর্ণিত। মক্কা বিজয়ের লক্ষণসমূহ পরিস্ফুট হয়ে ওঠা এবং এ বিজয়ের মাধ্যমে দুনিয়াতে ইসলামের রাসুল মুহাম্মদ -এর আগমন ও অবস্থানের উদ্দেশ্য পূর্ণ হয়ে যাওয়ার সমাসন্নতার পরিপ্রেক্ষিতে এই সূরাটি নাযিল হয়ে থাকবে। এ সূরার অন্যতম তাৎপর্য এই যে মৃত্যু নিকটবর্তী প্রতীয়মান হলে মুসলমান ব্যক্তিকে তাসবীহ ও ইস্তেগফার করতে হবে।[৫] আয়িশা (রা:) থেকে বর্ণিত যে, সূরা আন নাসর নাযিল হওয়ার পর রাসুল প্রত্যেক নামাযের পর ‘সুবহানাকা রাব্বানা ওয়া বেহামদিকা আল্লাহুম্মাগ ফিরলি’ দুয়াটি পাঠ করতেন। উম্মে সালমা থেকে বর্ণিত যে, সূরা আন নছর নাযিল হওয়ার পর থেকে রাসুল (সা:) সর্বাবস্থায় ‘সুবহানাল্লাহে ওয়া বেহামদিহি আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আ তুউবু ইলাইহি’ দুয়াটি পাঠ করতেন এবং, অতঃপর, এই দুয়া পাঠের যুক্তিস্বরূপ সূরাটি তিলাওয়াত করতেন। [৬] বিষয়বস্তুর বিবরণ ৬৩০ খ্রিষ্টাব্দে মক্কা বিজয়ের পরের বছর অর্থাৎ ৯ম ও ১০ম হিজরীকে ইতিহাসে ‘প্রতিনিধি দলসমূহের আগমনের বছর’ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিনিধি দলসমূহের সংখ্যা ৭০ এর চেয়ে বেশি। ওই সময়ে মক্কার কাফিররা দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে। সূরা নাসরে মানুষের বিজয়ের বা সাফল্যের জন্য সৃষ্টিকর্তার সাহায্যের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। বিজয় মানুষের শক্তিমত্তার ওপর নির্ভর করে না: বিপুল শক্তিশালী দলও যুদ্ধে পরাজিত হয়; অন্যদিকে, দুর্বল দলও আল্লাহ’র সাহায্যক্রমে জয়ী হতে পারে বদরের যুদ্ধ যার প্রমাণ। শক্তিমত্তা নয়, আল্লাহ’র সাহায্যই বিজয়ের একমাত্র নিয়ামক, এ কথাই সূরা নাসরের প্রথমিক তাৎপর্য। বিজয়ের মুহূর্তে আল্লাহ তার রাসুল -কে দুটি নির্দেশ দিয়েছেন এবং নিজের একটি গুণের কথা পুনরুক্ত করেছেন। প্রথমটি হলো আল্লাহ’র গুণকীর্তন করা যে তিনি সবরকম দুর্বলতা বা দোষ থেকে মুক্ত (অর্থাৎ তিনি কারো সাহায্যের মুখাপেক্ষী নন)। দ্বিতীয়ত আল্লাহ’র কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে তথা তাওবা করতে বলা হয়েছে। পুনরুক্ত করে বলা হয়েছে যে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবা কবুলকারী। লক্ষণীয় যে, বিজয়ের জন্য উৎসব করতে বলা হয় নি। বাংলা অনুবাদ
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #An-Nasr #নাসর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla
| |||
09 May 2021 | 033 Al-Ahzab || সূরা আল-আহযাব | 00:37:17 | |
033 Al-Ahzab || সূরা আল-আহযাব অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #Al-Ahzab #আল-আহযাব #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 May 2021 | 026 Ash-Shu'ara || সূরা আশ-শুআরা | 00:37:52 | |
সূরা আশ শুআরা , (আরবি: سورة الشعراء, (কবিগণ), মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ২৬ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ২২৭ টি। নামকরণ২২৪ আয়াত থেকে সূরাটির নামটি গৃহীত হয়েছে। 026 Ash-Shu'ara || সূরা আশ-শুআরা অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #Ash-Shu'ara #আশ-শুআরা #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 049 Al-Hujuraat || সূরা আল-হুজুরাত | 00:09:57 | |
049 Al-Hujuraat || সূরা আল-হুজুরাত . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Hujuraat #আল-হুজুরাত #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 May 2021 | 031 Luqman || সূরা লোকমান | 00:14:32 | |
সূরা লোক্মান , (আরবি: سورة لقمانم, (একজন জ্ঞানী ব্যক্তি) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৩১ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩৪ টি। নামকরণএ সূরার দ্বিতীয় রুকুতে লোকমান হাকীমের উপদেশাবলী উদ্ধৃত করা হয়েছে। তিনি নিজের পুত্রকে এ উপদেশ দিয়েছিলেন। এই সুবাদে এ সূরার লুকমান নামকরণ করা হয়েছে। 031 Luqman || সূরা লোকমান অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #লোকমান #Luqman #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
23 Jul 2021 | 059 Al-Hashr || সূরা আল-হাশর | 00:12:41 | |
সূরা আল-হাশর(আরবি ভাষায়: الحشْر) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫৯ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২৪। সূরা আল-হাশর মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণএই সূরাটির দ্বিতীয় আয়াতের أَخْرَجَ الَّذِينَ كَفَرُوا مِنْ أَهْلِ الْكِتَابِ مِنْ دِيَارِهِمْ لِأَوَّلِ الْحَشْرِ বাক্যাংশের الْحَشْرِ অংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে الْحَشْرِ (‘হাশর’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Hashr #আল-হাশর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
09 May 2021 | 035 Faatir || সূরা ফাতির | 00:21:21 | |
035 Faatir || সূরা ফাতির অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran #Faatir #ফাতির #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Apr 2021 | 012 Yusuf || সূরা ইউসুফ | 00:50:07 | |
ইউসুফ (আরবি ভাষায়: يسوف) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১২তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১১১ এবং এর রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১২। সূরা ইউসুফ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। যদিও অন্যান্য নবীদের ঘটনা কোরআনের বিভিন্ন সূরাতে উল্লেখ করা হয়েছে, কিন্তু শুধু ইউসুফ -এর ঘটনা কোরআনের সূরা ইউসুফে সম্পূর্ণ ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। বিশ্ব-ইতিহাস এবং অতীত অভিজ্ঞতার মধ্যে মানুষের ভবিষ্যত জীবনের জন্যে বিরাট শিক্ষা নিহিত থাকে। এসব শিক্ষার স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া মানুষের মন ও মস্তিষ্কের মধ্যে সাধারণ শিক্ষার চাইতে গভীরতর হয়। এ কারণেই গোটা মানব জ়াতির জন্যে সর্বশেষ নির্দেশনামা হিসেবে প্রেরিত কোরআন পাকে সমগ্র বিশ্বের জাতিসমূহের ইতিহাসের নির্বাচিত অধ্যায়সমূহ সন্নিবেশিত করে দেয়া হয়েছে, যা মানুষের বর্তমান ও ভবিষ্যত সংশোধনের জন্যে কার্যকর ব্যবস্থাপত্র। নাযিল হওয়ার স্থানইবনে আব্বাস ব্যতীত সকল মুফাসসের-ই কোরআন মনে করেন যে পুরো এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। তবে হয়রত ইবনে আব্বাসের মতে এই সূরার চারটি আয়াত অর্থ্যাৎ ১ম, ২য়, ৩য়, ও ৭ম আয়াত মদীনায় অবতীর্ণ হয়। বস্তুত এ সূরায় হযরত ইউসুফ -এর ঘটনাবলী ধারাবাহিকভাবে বর্ণিত হয়েছে যা চিন্তাকর্ষক ও শিক্ষাপ্রদ। নাযিল হওয়ার উপলক্ষহযরত ইউসুফ এর ঘটনাকে ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করার একটি সম্ভাব্য কারণ এই যে, ইতিহাস রচনাও একটি স্বতন্ত্র শাস্ত্র। এতে ইতিহাস রচয়িতাদের জন্যে বিশেষ নির্দেশ রয়েছে যে, বর্ণনা এমন সংক্ষিপ্ত না হয় যাতে পূর্ণ বিষয়বস্তু হৃদয়ঙ্গম করা দুরূহ হয়ে পড়ে। পক্ষান্তরে, বর্ণনা এত দীর্ঘ হওয়াও সমীচীন নয়, যাতে তা পড়া ও স্মরণ রাখা কঠিন হয়। দ্বিতীয় সম্ভাব্য কারণ এই যে, যেমন কোন কোন রেওয়ায়েতে বর্ণিত আছে, ইহুদীরা পরীক্ষার্থ মুহাম্মাদ-কে প্রশ্ন করেছিল, "যদি আপনি সত্যিই আল্লাহর নবী হন, তবে বলুন ইয়াকুব-পরিবার সিরিয়া থেকে মিসরে কেন স্থানান্তরিত হয়েছিল এবং ইউসুফ -এর ঘটনা কি ছিল? এরই পরিপ্রেক্ষিতে মুহাম্মাদ -এর জ্ঞাতার্থে ওহীর মাধ্যেমে পূর্ণ কাহিনী অবতারণ করা হয়। 012 Yusuf || সূরা ইউসুফ অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # ইউসুফ #Yusuf #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
17 Dec 2021 | 067 Al-Mulk || সূরা আল-মুলক | 00:09:17 | |
সূরা আল-মুলক (আরবি ভাষায়: الملك) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬৭ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৩০ এবং রূকুর সংখ্যা ২। সূরা আল-মুলক মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ বাক্যাংশের الْمُلْكُ অংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে الملك (‘মুলক’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থানএ সূরাটি কোন সময় নাযিল হয়েছিলো তা কোন নির্ভরযোগ্য বর্ণনা থেকে জানা যায় না। তবে বিষয়বস্তু ও বর্ণনাভংগী থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় যে, সূরাটি মক্কী জীবনের প্রথম দিকে অবতীর্ণ সূরাসমূহের অন্যতম। . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Mulk #আল-মুলক #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
03 Dec 2021 | 065 At-Talaq || সূরা আত-তালাক | 00:07:53 | |
সূরা আত-তালাক (আরবি ভাষায়: الطّلاق) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬৫ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১২ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আত-তালাক মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . "Divorce" [1] (Arabic: الطلاق, aṭ-talāq) is the 65th chapter of the Qur'an with 12 verses (ayat). At-Talaq is not only the name of this Surah but also the title of its subject matter, as it contains commandments about Talaq (divorce) itself.[2] Abdullah ibn Masud (died c.653) reportedly described it as the shorter surah An-Nisa.[3] The surah also defines the time period of mourning (iddah) to be three menstruation periods. For pre-menarche girls and for post-menopause women - three months. In case of pregnancy, after the delivery of the child.[4] After addressing the topic of divorce and a number of other resulting family issues[5] in first 7 verses,[6] the surah then strongly urges people to observe God’s regulations and guidance, and reminded the fate of earlier disobedient people that the apostate and disobedient were chastised for their sin.[7] The 11th verse describes the required attitude of the true believers that they exhort to faith in messenger and the regarding bounties.[8] Finally God’s power and knowledge are emphasized at the end.[9] . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Talaq #আত-তালাক #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 045 Al-Jaathiyah || সূরা আল-জাসিয়াহ | 00:13:38 | |
045 Al-Jaathiyah || সূরা আল-জাসিয়াহ . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Jaathiyah #আল-জাসিয়াহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
31 Dec 2021 | 069 Al-Haqqa || সূরা আল-হাক্কাহ | 00:07:56 | |
সূরা আল-হাক্কাহ (আরবি ভাষায়: الحآقّة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬৯ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৫২ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আল-হাক্কাহ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণ এই সূরাটির প্রথম শব্দটি থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরাটি الحآقّة (‘হাক্কাহ’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে এটি সেই সূরা।[১] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান এ সুরাটি নবী মুহাম্মদে র মক্কী জীবনের প্রাথমিক যুগে অবতীর্ণ সূরাসমূহের একটি। এর বিষয়বস্তু থেকে বুঝা যায়,সূরাটি যে সময় নাযিল হয়েছিলো তখন নবীর বিরোধিতা শুরু হয়েছিলো ঠিকই কিন্তু তখনো তা তেমন তীব্র হয়ে ওঠেনি। মুসনাদে আহমাদ হাদীস গ্রন্থে উমর থেকে বর্ণিত হয়েছে: ইসলাম গ্রহণের পূর্বে একদিন রসূলুল্লাহকে কষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্যে আমি বাড়ি থেকে বের হলাম। কিন্তু আমার আগেই তিনি মসজিদে হারামে পৌছে গিয়েছিলেন। আমি সেখানে পৌছে দেখলাম তিনি নামাযে সূরা আল হাক্কাহ পড়ছেন। আমি তার পেছনে দাঁড়িয়ে গেলাম, শুনতে থাকলাম। কুরআনের বাচনভঙ্গি আমাকে বিস্ময়ে অভিভূত করে ফেলেছিলো। সহসা আমার মন বলে উঠলো, লোকটি নিশ্চয়ই কবি হবে। কুরাইশরাও তো তাই বলে। সে মহূর্তেই নবীর মুখে একথাগুলোর উচ্চারিত হলোঃ “এ একজন সম্মানিত রসূলের বাণী। কোন কবির কাব্য নয়।” আমি মনে মনে বললামঃ কবি না হলে গণক হবেন। তখনই পবিত্র মুখে উচ্চারিত হলোঃ “এ গণকের কথা ও নয়। তোমরা খুব কমই চিন্তা-ভাবনা করে থাকো। একথা তো বিশ্ব-জাহানের রব বা পালনকর্তার পক্ষ থেকে নাযিলকৃত।” এসব কথা শোনার পর ইসলাম আমার মনের গভীরে প্রভাব বিস্তার করে বসলো। উমরের এ বর্ণনা থেকে জানা যায়, সূরাটি তার ইসলাম গ্রহণের অনেক আগে নাযিল হয়েছিলো। কারণ এ ঘটনার পর বেশ কিছুকাল পর্যন্ত তিনি ইসলাম গ্রহণ করেননি। বিষয়বস্তুর বিবরণ সূরাটির প্রথম রুকূ’তে আখেরাত সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় রুকু’তে কুরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে নাযিল হওয়া এবং মুহাম্মাদ যে, আল্লাহর রসূল তার সত্যতা সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। কিয়ামত ও আখেরাতের কথা দিয়ে প্রথম রুকূ’ শুরু হয়েছে। কিয়ামত ও আখেরাত এমন একটি সত্য যা অবশ্যই সংঘটিত হবে। আয়াত ৪ থেকে ১২ তে বলা হয়েছে যে, যেসব জাতি আখেরাত অস্বীকার করেছে শেষ পর্যন্ত তারা আল্লাহর আযাবের উপযুক্ত বলে বিবেচিত হয়েছে। অতপর ১৭ আয়াত পর্যন্ত কিয়ামত কিভাবে সংঘটিত হবে তা বর্ণনা করা হয়েছে। যে উদ্দেশ্যে আল্লাহ দুনিয়ার বর্তমান জীবন শেষ হওয়ার পর মানুষের জন্য আরেকটি জীবনের ব্যবস্থা করেছেন ১৮ থেকে ২৭ আয়াতে সে মূল উদ্দেশ্যটি বর্ণনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে - সেদিন সব মানুষ তার রবের আদালতের হাজির হবে; সেখানে তাদের কোন বিষয়ই গোপন থাকবে না। প্রত্যেকের আমলনামা তার নিজের হাতে দিয়ে দেয়া হবে। পৃথিবীতে যারা এ উপলব্দি ও বিশ্বাসের ভিত্তিতে জীবন যাপন করেছিলো যে, একদিন তাদেরকে আল্লাহর কাছে নিজ নিজ কাজের হিসেব দিতে হবে, যারা দুনিয়ার জীবনে নেকী ও কল্যাণের কাজ করে আখেরাতের কল্যাণ লাভের জন্য অগ্রিম ব্যবস্থা করে রেখেছিলো তার সেদিন নিজের হিসেব পরিষ্কার ও নিরঝঞ্ঝাট দেখে আনন্দিত হবে। পক্ষান্তরে যেসব লোক আল্লাহর পারোয়া করেনি, বান্দার হকও আদায় করেনি, তাদেরকে আল্লাহর পাকড়াও থেকে রক্ষা করার মত কেউ থাকবে না। তারা জাহান্নামের আযাব ভোগ করতে থাকবে। দ্বিতীয় রুকূ’তে মক্কার কাফেরদেরকে বলা হয়েছে - এ কুরআনকে তোমরা কবির কাব্য ও গণকের গণনা বলে আখ্যায়িত করছো। অথচ তা আল্লাহর নাযিলকৃত বাণী। তা উচ্চারিত হচ্ছে একজন সম্মানিত মুখ থেকে। এ বাণীর মধ্যে নিজের পক্ষ থেকে একটি শব্দও হ্রাস বা বৃদ্ধি করার ইখতিয়ার রসূলের নেই। তিনি যদি এর মধ্যে তার মনগড়া কোন কথা শামিল করে দেন তাহলে আমি তার ঘাড়ের শিরা (অথবা হৃদপিণ্ডের শিরা) কেটে দেবো। এ একটি নিশ্চিত সত্য বাণী। যারাই এ বাণীকে মিথ্যা বলবে শেষ পর্যন্ত তাদের অনুশোচনা করতে হবে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Haqqa #আল-হাক্কাহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
11 Apr 2023 | 102 At-Takathur || সূরা তাকাসুর | 00:01:06 | |
সূরা আত তাকাসুর মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০২ তম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৮ টি এবং রূকুর সংখ্যা ১। আত তাকাসুর সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। তাকাসুর শব্দটি আরবি: كثرة থেকে উদ্ভূত হয়েছে। এর অর্থ প্রচুর ধন-সম্পদ সঞ্চয় করা। হযরত ইবনে আব্বাস ও হাসান বসরী তফসীর করেছেন। এ শব্দটি প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা অর্থেও ব্যবহৃত হয়। কাতাদাহ্ এ অর্থই করেছেন। হযরত ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, রসূলুল্লাহ্ একবার এ আয়াত তেলাওয়াত করে বললেনঃ এর অর্থ অবৈধ পন্থায় সম্পদ সংগ্রহ করা এবং আল্লাহ্র নির্ধারিত খাতে ব্যয় না করা।[১][২] নাযিল হওয়ার সময়কাল আবু হাইয়ান ও শওকানী বলেন, সকল তাফসীরকার একে মক্কী সূরা গণ্য করেছেন। এ ব্যাপারে ইমাম সুয়ুতির বক্তব্য হচ্ছে, মক্কী সূরা হিসেবেই এটি বেশি খ্যাতি অর্জন করেছে। কিন্তু কিছু কিছু বর্ণনায় একে মাদানী সূরা বলা হয়েছে।এছাড়া রসুলল্লাহ (সঃ) মক্কী সূরার যে বৈশিষ্ট্যর কথা বলছিলেন তার সাথে অধিক পরিমাণ মিল তাই এটি মাক্কী সূরা শানে নুযূল ইবনে আবু হাতেম আবু বুরাইদার রেওয়ায়েত উদ্ধৃত করেছেন। তাতে বলা হয়েছেঃ বনী হারেসা ও বনিল হারস নামক আনসারদের দুটি গোত্রের ব্যপারে এ সূরাটি নাযিল হয়। উভয় গোত্র পরস্পরের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতামূলক ভাবে প্রথমে নিজেদের জীবিত লোকদের গৌরবগাঁথা বর্ণনা করে। তারপর কবরস্থানে গিয়ে মৃত লোকদের গৌরবগাঁথা বর্ণনা করে। তাদের এই আচরণের ফলে আল্লাহ্র এই বাণী নাযিল হয়। কিন্তু শানে নূযুলের জন্য সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেঈগণ যে পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তাকে এই সূরা নাযিলের উপলক্ষ বলে মেনে নেবার সপক্ষে প্রমাণ হিসাবে গ্রহণ করা যায় না। ইমাম বুখারী ও ইবনে জারীর হযরত উবাই ইবনে কা'বের একটি উক্তি উদ্ধৃত করেছেনঃ তাতে তিনি বলেছেনঃ "আমরা রসূলে করীম এর এ বাণীটিকে “বনি আদমের কাছে যদি দুই উপত্যকা সমান সম্পদ থাকে তারপরও সে তৃতীয় একটি উপত্যকার আকাঙ্খা করবে। আদম সন্তানের পেট মাটি ছাড়া আর কিছু দিয়ে ভরে না। ” কুরআনের মধ্যে মনে করতাম। এমন কি শেষ পর্যন্ত আলহাকুমুত্ তাকাসুর সূরাটি নাযিল হয়।"[৩] বিষয়বস্তুর বিবরণ এ সূরার মুল বিষয়বস্তু হলো আখিরাত। আখিরাত সম্পর্কে সজাগ এবং আখিরাতে যে অর্জিত সম্পদের হিসাব নেওয়া হবে সে বিষয়েই সতর্ক করা হয়েছে। আলোচ্য বিষয় দুনিয়া পাওয়ার ধান্দায় পরিণাম। Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Takathur #তাকাসুর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla
| |||
26 Nov 2021 | 064 At-Taghabun || সূরা আত-তাগাবুন | 00:07:19 | |
সূরা আত-তাগাবুন (আরবি ভাষায়: التّغابن) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৬৪ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ১৮ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আত-তাগাবুন মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণ এই সূরাটির নবম আয়াতের ذَلِكَ يَوْمُ التَّغَابُنِ বাক্যাংশের التَّغَابُنِ অংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে التّغابن (‘তাগাবুন’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। . Ayat (verses)
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Taghabun #আত-তাগাবুন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
23 Jul 2021 | 058 Al-Mujadila || সূরা আল-মুজাদালাহ | 00:13:45 | |
সূরা আল-মুজাদালাহ (আরবি ভাষায়: المجادلة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫৮ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২২ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আল-মুজাদালাহ মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণ এই সূরাটির প্রথম আয়াতের تٌجَادِلُكَ বাক্যাংশের المجادلة এবং المجادلة অংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে المجادلة বা, المجادلة (‘মুজাদালাহ’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা। . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Mujadila #আল-মুজাদালাহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
22 Dec 2022 | 091 Ash-Shams || সূরা শাম্স | 00:02:05 | |
সূরা আশ-শাম্স (আরবি: الشمس) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯১ তম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ১৫টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১টি। আশ-শাম্স সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।[১] আশ-শাম্স শব্দের অর্থ সূর্য।[২] এখানে একটি পূর্বে সমৃদ্ধ বিলুপ্ত আরব গোষ্ঠী, সামুদ জাতির ভাগ্যের কথা আলোচনা করা হয়েছে। এই সূরার প্রথম দিকে নয়টি বিষয়ের শপথ করা হয়েছে। নবী সালেহ এক আল্লাহর উপাসনা করতে তাদের প্রতি আহবান জানান, এবং তিনি আল্লাহর নাম তাদেরকে আদেশ করেন যে উটনীকে একটি বিশেষ সংরক্ষণ করতে, তারা আদেশ অমান্য করে এবং তার বার্তা প্রত্যাখ্যানে অব্যাহত থাকে, এবং সালেহ অনুসরণকারীদের ছাড়া আল্লাহ তাদের সবাই ধ্বংস করে দেন। আয়াতসমূহ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। وَالشَّمْسِ وَضُحَاهَا শপথ সূর্যের ও তার কিরণের, وَالْقَمَرِ إِذَا تَلَاهَا শপথ চন্দ্রের যখন তা সূর্যের পশ্চাতে আসে, وَالنَّهَارِ إِذَا جَلَّاهَا শপথ দিবসের যখন সে সূর্যকে প্রখরভাবে প্রকাশ করে, وَاللَّيْلِ إِذَا يَغْشَاهَا শপথ রাত্রির যখন সে সূর্যকে আচ্ছাদিত করে, وَالسَّمَاء وَمَا بَنَاهَا শপথ আকাশের এবং যিনি তা নির্মাণ করেছেন, তাঁর। وَالْأَرْضِ وَمَا طَحَاهَا শপথ পৃথিবীর এবং যিনি তা বিস্তৃত করেছেন, তাঁর, وَنَفْسٍ وَمَا سَوَّاهَا শপথ প্রাণের এবং যিনি তা সুবিন্যস্ত করেছেন, তাঁর, فَأَلْهَمَهَا فُجُورَهَا وَتَقْوَاهَا অতঃপর তাকে তার অসৎকর্ম ও সৎকর্মের জ্ঞান দান করেছেন, قَدْ أَفْلَحَ مَن زَكَّاهَا যে নিজেকে শুদ্ধ করে, সেই সফলকাম হয়। وَقَدْ خَابَ مَن دَسَّاهَا এবং যে নিজেকে কলুষিত করে, সে ব্যর্থ মনোরথ হয়। كَذَّبَتْ ثَمُودُ بِطَغْوَاهَا সামুদ সম্প্রদায় অবাধ্যতা বশতঃ মিথ্যারোপ করেছিল। إِذِ انبَعَثَ أَشْقَاهَا যখন তাদের সর্বাধিক হতভাগ্য ব্যক্তি তৎপর হয়ে উঠেছিল। فَقَالَ لَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ نَاقَةَ اللَّهِ وَسُقْيَاهَا অতঃপর আল্লাহর রসূল তাদেরকে বলেছিলেনঃ আল্লাহর উষ্ট্রী ও তাকে পানি পান করানোর ব্যাপারে সতর্ক থাক। فَكَذَّبُوهُ فَعَقَرُوهَا فَدَمْدَمَ عَلَيْهِمْ رَبُّهُم بِذَنبِهِمْ فَسَوَّاهَا অতঃপর ওরা তার প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল এবং উষ্ট্রীর পা কর্তন করেছিল। তাদের পাপের কারণে তাদের পালনকর্তা তাদের উপর ধ্বংস নাযিল করে একাকার করে দিলেন। وَلَا يَخَافُ عُقْبَاهَا আল্লাহ তা’আলা এই ধ্বংসের কোন বিরূপ পরিণতির আশঙ্কা করেন না। স্বপ্নের তাবীরযে ব্যক্তি সূরা আশ শামস পড়তে দেখবে প্রত্যেক বিষয়ে তাকে জ্ঞান-বুদ্ধি এবং তীক্ষ্ণ ধীশক্তি দেয়া হবে। তাফসীরে নূরুল কোরআনে বর্ণিত হয়েছে যে ব্যক্তি স্বপ্নে এই সূরা পাঠ করতে দেখবে সে সুবিচারক শাসনকর্তার সঙ্গে উঠা বসা করবে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Ash-Shams #শাম্স #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
23 Jul 2021 | 056 Al-Waqi'a || সূরা আল-ওয়াকিয়াহ | 00:12:20 | |
সূরা আল ওয়াক্বিয়াহ্ (আরবি ভাষায়: الواقعة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫৬ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৯৬ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আল ওয়াক্বিয়াহ্ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। . নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের الواقعة বাক্যাংশে থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে واقعة (‘ওয়াক্বিয়াহ্’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা।[১] ওয়াকিয়াহ শব্দটির অর্থ "ঘটনা" বা বলা যেতে পারে "কিয়ামত দিবসের ঘটনা" . Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Waqi'a #আল-ওয়াকিয়াহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
05 Jan 2023 | 093 Ad-Dhuha || সূরা দুহা | 00:01:24 | |
সূরা আদ-দুহা (আরবি: الضحى aḍ-Ḍuḥà, অর্থ: "সকালের ঘণ্টা, উজ্জ্বল সকাল") মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯৩ তম সূরা, এর আয়াতের সংখ্যা ১১টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১টি। আদ-দুহা সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।[১] Summary
Period of revelation Its subject matter clearly indicates that it belongs to the earliest period at Mecca. Traditions also show that the revelations were suspended for a time, which caused Muhammad to be deeply distressed and grieved. On this account he felt very anxious that perhaps he had committed some error because of which his Lord had become angry with him and had forsaken him. Thereupon he was given the consolation that revelation had not been stopped because of some displeasure but this was necessitated by the same expediency as underlies the peace and stillness of the night after the bright day, as if to say: "If you had continuously been exposed to the intensely bright light of Revelation waḥy your nerves could not have endured it. Therefore, an interval was given in order to afford you peace and tranquility." This state was experienced by Muhammad in the initial stage of the Prophethood when he was not yet accustomed to hear the intensity of Revelation. On this basis, observance of a pause in between was necessary. This we have already explained in the introduction to sura al-Muddaththir; and in E. N. 5 of Surah al-Muzzammil also we have explained what great burden of the coming down of Revelation he had to bear. Later, when Muhammad developed the power to bear this burden, there was no longer any need for long gaps. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Ad-Dhuha #দুহা #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 044 Ad-Dukhaan || সূরা আদ-দোখান | 00:10:47 | |
044 Ad-Dukhaan || সূরা আদ-দোখান . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Ad-Dukhaan #আদ-দোখান #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
29 Apr 2021 | 020 Ta-Ha || সূরা ত্বোয়া-হা | 00:36:54 | |
সূরা ত্বোয়া-হা , (আরবি: سورة طه, (ত্বোয়া-হা) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের বিংশ সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১৩৫ টি। Summary
020 Ta-Ha || সূরা ত্বোয়া-হা অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh #Islam #Quran # ত্বোয়া-হা #TaHa #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
24 Nov 2023 | 106 Quraysh || সূরা কুরাইশ | 00:00:41 | |
সূরা কুরাইশ মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৬ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৪ টি। এই সূরার ব্যাপারে সব তফসীরকারকই একমত যে, অর্থ ও বিষয়বস্তুর দিক দিয়ে এই সূরা সূরা-ফীলের সাথেই সম্পৃক্ত। সম্ভবতঃ এ কারণেই কোন কোন মাসহাফে এ দু'টিকে একই সূরারূপে লেখা হয়েছিল। উভায় সূরার মাঝেখানে বিসমিল্লাহ্ লিখিত ছিল না। কিন্তু হযরত ওসমান যখন তাঁর খেলাফতকালে কোরআনের সব মাসহাফ একত্রিত করে একটি কপিতে সংযোজিত করান এবং সাহাবায়ে-কেরামের তাতে ইজমা হয়, তখন তাতে এ দু'টি সূরাকে স্বতন্ত্র দু'টি সূরারূপে সন্নিবেশিত করা এবং উভয়ের মাঝখানে বিসমিল্লাহ্ লিপিবদ্ধ করা হয়। হযরত ওসমান -এর তৈরি এ কপিকে 'ইমাম' বলা হয়।[১] শানে নুযূল সূরার প্রথম আয়াতে উল্লিখিত কুরাইশ শব্দ থেকেই উক্ত নামে সূরার নামকরণ করা হয়েছে। একে "সূরা ইলাফ" বলা হয়। উম্মু হানি বিনতু আবূ তালেব হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ বলেন, আল্লাহ কুরাইশদের সাতটি বিষয়ে মর্যাদা দান করেছেন: (১) আমি তাদের মধ্য হতে। (২) নবুওয়াত তাদের মধ্য হতে এসেছে। (৩) কাবাগৃহের তত্ত্বাবধান। (৪) হাজীদের পানি পান করানোর দায়িত্ব পালন। (৫) আল্লাহ তাদেরকে হস্তীবাহিনীর বিরুদ্ধে সাহায্য করেছেন। (৬) উক্ত ঘটনার পর কুরাইশরা দশবছর যাবৎ আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত কারো ইবাদত করেনি। (৭) আল্লাহ তাদের বিষয়ে কুরআনে পৃথক একটি সূরা নাযিল করেছেন যাতে তাদের ব্যতীত আর কারো আলোচনা করা হয়নি। বিষয়বস্তুর বিবরণ সুরা কুরাইশের মধ্যে কুরায়েশদের নিকট বায়তুল্লাহর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে এবং একনিষ্ঠভাবে কাবার মালিকের ইবাদতের প্রতি আহবান করা হয়েছে। নিম্নে এ বিস্তারিত আলোচনা করা হল— মুহাম্মদের আগমনের পূর্বকাল থেকেই মক্কার কুরাইশরা বিভিন্ন প্রকার কুসংস্কার ও কাবা শরীফে অবস্থিত ৩৬০টি মূর্তির পূজা করা হতো। তা সত্ত্বেও আল্লাহ তাদের প্রতি বহুবিদ নিয়ামত ও সুযোগ সুবিধা প্রদান করেছিলেন শুধু মাত্র কা’বার কারণেই। এমনকি তারা শীতকালে ইয়ামেন ও গ্রীষ্মে সিরিয়া বা সাম দেশে ব্যবসা বাণিজ্য করতে অভ্যস্ত ছিল। আর পবিত্র কা’বার কারণেই তারা ইয়ামেন ও সিরিয়া নিরাপদে ব্যবসা বাণিজ্য করতে পারত। তাছাড়া কাবার জন্যই তারা আবরাহ বাদশাহর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল। আর এসমস্থ বহুবিদ নিয়ামত তারা প্রাপ্ত হয়েছিল শুধু মাত্র কাবার অধিবাসী বলেই। তাই আল্লাহ আলোচ্য সূরায় কাবার গুরুত্ব তুলে ধরে, তথায় অবস্থিত দেব-দেবীর পূজা-আর্চনা না করে, উক্ত ঘরের প্রভু তথা আল্লাহর প্রতি ইবাদত করার আহ্বান করেছেন। বাংলা অনুবাদ
Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Quraysh #কুরাইশ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
11 Apr 2022 | 077 Al-Mursalat || সূরা আল-মুরসালাত | 00:06:07 | |
সূরা আল-মুরসালাত (আরবি ভাষায়: المرسلت) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৭৭ তম সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৫০ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ২। সূরা আল-মুরসালাত মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের وَالۡمُرۡسَلٰتِ عُرۡفًاۙ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; এটি সেই সূরা যাতে المرسلت শব্দটি আছে। Summary
. অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Mursalat #আল-মুরসালাত #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
15 Jul 2021 | 048 Al-Fath || সূরা আল-ফাত্হ | 00:16:12 | |
048 Al-Fath || সূরা আল-ফাত্হ . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Fath #আল-ফাত্হ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla | |||
22 Jul 2022 | 083 Al-Mutaffifin || সূরা মুতাফ্ফিফীন | 00:05:07 | |
সূরা আত মুত্বাফ্ফিফীন (আরবি ভাষায়: المطفّفين) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৮৩ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৩৬; তবে এতে কোন রূকু তথা অনুচ্ছেদ নেই। সূরা আত মুত্বাফ্ফিফীন মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। নামকরণএই সূরাটির প্রথম আয়াতের وَيُلٌ لِّلْمُطَفِّفِيْنَ বাক্যাংশ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরাটিতে المطفّفين (‘আত মুত্বাফ্ফিফীন’) শব্দটি রয়েছে এটি সেই সূরা। Ayat (verses)
Summary The primary theme of this surah is Islamic eschatology or the hereafter, and the rhetoric addresses the following subjects is the discourse. The surah opens with a declaration of war and denunciation of those who use false weights and measures in the first six ayat. The surah warns the audience that the acts of the wicked are recorded in the book Sajjín in 7th to 9th ayaat. The surah makes explicit the relation between morality and the doctrine of the Hereafter effectively and impressively with woes to those who reject Muhammad and deny the judgment-day in ayaat up to 17th. Further up to 21st ayat, the surah describes that the acts of the righteous are registered in Illiyún. The rewards of the righteous in Paradise are explained in ayaat 22nd up to 28th. In conclusion, from 29th to the 36th ayat, the believers have been consoled, and the disbelievers warned as if to say: Unbelievers mock at Muslims now but shall be laughed at in turn on the Day of Resurrection. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Mutaffifin #মুতাফ্ফিফীন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla |